পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭ બt ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা ৷ ఇt'yసి কার্যNকরিয়াও ব্রাহ্মণ-যুবক পিতৃ-মাজ্ঞা বিস্মৃত হয় নাই,— সে প্রত্যহ প্রত্যুষে উঠিয়া নদীতে গিয়া স্নান করিত, এবং তৰ্ত্তরে বসিয়া চারিশত বত্রিশবার গায়ত্ৰী জপ করিয়া বেগুnলয়ে প্রত্যাগমন করিত, ও নানাবিধ পাপকাৰ্য্যে পরিলিপ্ত হইত। এইরূপে অনেক দিন কাটিয়া গেল । কিছু দিবস পরে, ব্রাহ্মণ-যুবক প্রত্যুষে যখন নদীতীরে গিয়া স্নান করিয়া যথাসংখ্যক গায়ত্রী জপ করিয়া উঠিয়া আসিবার উপক্রম করিত, তখনই তাহার পাশ্ব দিয়া এক অনবদ্যাঙ্গী সুন্দরী, অতি বিষগ্নমুখে একখানি ঘোর কৃষ্ণবর্ণরঞ্জিত বস্ত্র হাতে করিয়া আসিয়া জলে নামিত, এবং জলে ফেলিয়া ধুইয়া শ্বেতবর্ণে পরিণত করিয়া লইয়া উঠিয়া চলিয়া যাইত। যুবতীর রূপে দেবী-প্রভা খেলিয়া বেড়াইত । রমণীকে প্রত্যহ ঐরূপে আসিতে ও যাইতে দেখিয়া, ব্রাহ্মণযুবক ভাবিল,—এ রমণী কে, কি জন্তই বা প্রত্যহ এই ঘাটে আসে, এবং প্রত্যহই উহার হাতে ঘোর । কৃষ্ণবর্ণরঞ্জিত বস্ত্র থাকে কেন ?—আরও আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, অত ঘন কৃষ্ণ রঙ্গ-রঞ্জিত কাপড় জলে ফেলিয়া রমণী যখন সামান্ত আয়াসে মাত্র ধৌত করিয়া তুলে, তখন তুষার-ধবল খেতবর্ণ হয় কি প্রকারে! অধিকতর আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, আমি খাটে আসিয়া স্নান করিয়া, यथनई श्रावृद्धौ अत्र नभाथु कब्रि, प्रभमै उथनई बां★धन করিয়া থাকে,—কোন দিন তাহার, কিঞ্চিদঞ্জেৰ পশ্চাতে