প্রবেদন । শক্তিসাধন। কি, রসতত্ত্ব কি, ধৰ্ম্মজিজ্ঞাহ ব্যক্তিগণের হৃদয়ে এই তত্ত্বের উদয় হয় ;—জগতে শক্তি আর রস। রসের পিপাসা-রসের অঙ্কুিলত৷ জীবের প্রণে প্র৭ে। কেবল জীব কেন,—কুহুম ফুটয় রূপে রসে কাটিতে থাকে : বৃক্ষের নৰীন গুীমপত্রকুঞ্জে রূপ আর রস। পৃথিবীময় এই রূপ আর রসের বৈচিত্র্যলীলা । স্বৰ্গ মৰ্ত্ত্য এই রূপ আর রসের অচ্ছেদ্য বন্ধনে বঁ।ধ। কোকিলের স্বর সেই রূপ জার রসের পঞ্চম, শিশির রূপ-রসের অশ্রু, মলয়ানিল সেই রূপ রসের স্নিগ্ধশ্বাস, নৈশ গগনে দিগন্তব্যাপী সঙ্গীতময় মাধুৰ্য্য—সেই রূপ আর রসের জীবন্ত মর্ত্যলীলা। রূপ শক্তি ক্রীড়া—রসের স্বখের নামান্তর। কাজেই তত্ত্ববিদের বিশ্লেষণ—ধাৰ্শ্বিকের প্রাণের অনুসন্ধান ঐ শক্তি আর রসের দিকে । জগতে অতি সামান্ত একটি তত্ত্বের অনুসন্ধান করিতে জীবনব্যাপী অধ্যবসায়ের প্রয়োজন। কিন্তু ভারতের মুলণযুগে দেবকল্প ঋষিগণ যোগের স্বমহান পৰ্ব্বতশৃঙ্গে অধিরোহণ পূর্বক জ্ঞানের দীপ্ত-বহ্নি প্রজ্জ্বলিত করিয়া লইয়া ৰে সন্ধান করিয়াছিলেন, উহাদের কথিত শাস্ত্রের অপ্রয়ে আমরা এখনও সে তত্ত্বের অমুসন্ধান প্রাপ্ত হই । কিন্তু তাহাতেও কিঞ্চিৎ সাধন-সাপেক্ষ,— সেই সাধন। কি প্রকারে করিতে হয়, কি প্রকারে শক্তিমানের শক্তিৰে সহজে আয়ত্ত করা যায়, কি প্রকারে প্রকৃতির-বাসনা-বাহুর বন্ধন হইতে মুক্তি পাওয় যায়,-জুনি-প্রকারে রসের তত্ত্ব সম্যক অবগত হইয়া রসের ভাওনিঃস্তত দরধারায় জ্বলিতকণ্ঠ জীবের প্রাণ স্বশীতল হয়,—তাহার সাধনতৰ এই গ্রন্থে বর্ণনা করিবার চেষ্টা করা হইয়াছে । এস্থলে বলা কৰ্ত্তব্য যে, এই ব্যাপার সম্পূর্ণ গুরুর নিকটে অবস্থিত থাকিয়৷ শিক্ষাকরণ-সাপেক্ষ ; যতদূর পারিয়াছি-উপদেশদ্বারা তাহ। বুঝাইবার চেষ্টা कब्रिग्नांझि । विषग्न ध्रुङ्गइ,-क उतूब नश्ऊष्वथा श्हेग्रांप्छ्, छानि न । श्रीब्र७ এক কথা এই যে,-এ পথের পথিক ভিন্ন এ তত্ত্ব হৃদয়ঙ্গম করা কিছু কঠিন । ভগবানের কৃপাই ইহা বুখিবার সোপান। ইতি শ্ৰীস্বরেন্দ্রমোহন ভট্টাচাৰ্য্য। } به این ده. په د
