পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७झैं श्रृंः ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা ৷ S)o○ ইহৈকস্থং জগৎ কৃৎস্নং পস্তাদ্য সচরাচরস্থ । মম দেহে গুড়াকেশ যচ্চান্তদষ্টুমিচ্ছসি । ন তু মাং শক্যসে দ্রষ্টমনেনৈব স্বচক্ষুষ। দিব্যং দদামি তে চক্ষু: পশ্ব মে যোগমৈশ্বরম্ ॥ শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা—১১ অঃ, ৫-৮ শ্লোঃ । শ্ৰীভগবান কহিলেন ;–হে পাৰ্থ! তুমি আমার নানাবর্ণ ও নানাপ্রকার আকারবিশিষ্ট শত শত সহস্ৰ সহস্র রূপ প্রত্যক্ষ কর । হে ভারত ! অদ্য আমার কলেবরে আদিত্য, বস্তু, রুদ্র ও মরুদগণ, অশ্বিনীতনয়দ্বয়, এবং অদৃষ্টপূৰ্ব্ব অত্যাশ্চর্য্য বহুতর বস্তুসকল দেখ। হে গুড়াকেশ ! আমার দেহে সচরাচর বিশ্ব এবং অন্য যে কিছু অবলোকন করিবার অভিলাষ থাকে, তাহাও নিরীক্ষণ কর। কিন্তু তুমি স্বীয় চক্ষু দ্বারা আমার রূপ প্রত্যক্ষ করিতে সমর্থ হইবে না, অতএব আমি তোমাকে দিব্য চক্ষু প্রদান করি, তুমি তদ্বারা আমার অসাধারণ যোগ অবলোকন কর । এবমুক্ত ততো রাজন মহযোগেশ্বরে হরিঃ । দর্ণয়ামাস পার্থায় পরমং রূপমৈশ্বরম্ ॥ n শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা—১১ অঃ, ৯ স্নো:। “মহাযোগেশ্বর হরি এইরূপ বলিয়া পার্থকে পরম ঐশিকরূপ প্রদর্শন করাইলেন ।” পার্থ কি দেখিলেন ? দেখিলেন,—