পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭ম পঃ ] রসতত্ত্ব-ও শক্তি-সাধন । بحري \రిeసి নহে ? ੇਲ যে মুক্তি মিলে না, তাহা তাহাদের কথোপকথনেই বুঝিতে পারা যাইতেছে। বুঝিতে পারা যাইতেছে, ভক্তি সাধ্য বটে—কিন্তু সাধনার শেষে নহে। তবেই ইহাতে মুক্তি হয় না, বুঝা যাইতেছে। ভক্তিতে আত্ম নিবেদনের । ভাব জন্মে, ভক্তিতে ভগবানে আত্মনির্ভরতা জন্মে—কিন্তু মুক্তি হয় না ; ইহাই কি অভিমত ? «9ङ्गः । कँi । . . . শিষ্য। ভক্তিতে মুক্তি, ইহা একরূপ প্রবাদ বাক্য : আজ ইহার বিপরীত কথা শুনিলাম,—অতএব, অনুগ্রহ; করিয়া আমাকে এ বিষয়টা আরও একটু বিশদ করিয়া । বুঝাইয়া দিন । ... . গুরু। ভক্তির পরে সাধ্য আছে,—ভক্তিই যে মুক্তির কারণ নহে, তাহ বলা হইয়াছে। কথাটা শাস্ত্রসঙ্গত। ভজনীয়, ভজনকৰ্ত্ত এবং ভজনীয় বিষয়ক মানসিক চিন্তা ধ্যানাদি এই সকলের সমষ্টি না থাকিলে ভক্তি হইতে পারে না,—ইহার কোনটির অভাব হইলে প্রকৃত ভক্তি আসিতে পারে না, অথচ এইরূপ মানসিক ব্যাপার ও বুদ্ধি ভগবানের সংযোগমূলক। বুদ্ধি পুরুষের সংযোগ হইত্ত্বে পুরুষ সমস্ত বিষয়ের উপভোগ করেন, সুতরাং যতক্ষণ ভজনীয়, ভজনকর্তা, ভালবাসা ইত্যাদির উপলব্ধি হইবে, ততক্ষণ বুদ্ধি পুরুষের সংযোগও থাকিবে, অবিবেকও থাকিবে,-পুরুষ বুদ্ধিবৃত্তির দ্বারা অন্তরঞ্জিতও হইবেন,--