পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৩০ বাৎসল্যপ্রেম ৷ [ ৩য় অঃ ஆ_க் عساسد بطلانتقصد পুত্ৰ ! একান্তে মাটী খাইলি কেন ? এই যে তোরই সঙ্গা ঐ সকল বালক এবং তোর অগ্রজ এই রামও বলিতেছে । শ্ৰীকৃষ্ণ কহিলেন, মা ! আমি কিছুই ভক্ষণ করি নাই, ( ইহার তাৎপৰ্য্য বাহিরে কিছু ভক্ষণ করি নাই, আগে হইতেই আমার কুক্ষি মধ্যে সমুদায়ই আছে ), ইহারা সকলেই মিথ্যা বলিতেছে । ইহার কেমন সত্যবাদী, প্রত্যক্ষে তুমিই আমার মুখ নিরীক্ষণ কর না। যশোদা বলিলেন,— মুখ প্রসারণ কর, দেখি । যশোদা এই কথা বলিবামাত্র ভগবান হরি,--যিনি লীলাৰ্থ অনুজ বালক হইয়াছিলেন, র্যাহার ঐশ্বৰ্য্য অব্যাহত,— তৎক্ষণাৎ বদন ব্যাদান করিলেন । যশোদা তাহার আস্তমধ্যে অখিল বিশ্ব দেখিতে পাইলেন। অর্থাৎ স্থাবর, জঙ্গম, অন্তরীক্ষ, দিক সকল এবং পৰ্ব্বত, দ্বীপ, সমুদ্র সহিত ভূলোক, প্রবহ বায়ু, বৈছাং অগ্নি, চন্দ্র, তারা সহিত জ্যোতিষ্ক-চক্র অর্থাৎ স্বলোক ও জল, বায়ু বৈকারিক অর্থাং ইন্দ্রিয়াধিষ্ঠাতৃ দেবগণ, ইন্দ্রিয় সকল, মনঃ ও শব্দাদি বিষ এবং সত্ত্বাদি তিন গুণ ইত্যাদি সমুদায় তন্মধ্যে বিরাজমান नृठे श्झेल । Լ পুত্রের শরীরে ঈষদ্বিদারিত বদনাভ্যন্তরে এই প্রকার বিচিত্র বিশ্ব,—যাহাতে গুণক্ষোভক জীব, পরিমাণহেতু কাণ কৰ্ম্ম এবং তাহার সংস্কার, আশয় এই সকল দ্বারা চরাচ্য যাবতীয় শরীরের ভেদ বর্তমান ছিল, তাহা এবং এক প্রদেশে