পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২শ প: ) রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। পথে যাইয়া উপস্থিত হইতৃেছি। তান্ত্রিকগণ এইরূপ কদৰ্য্য পথের অনুসারী। * . গুরু। তুমি কি বলিতেছ ? শিষ্ম'। সেই রতিরস প্রভৃতি কদৰ্য্য সাধন ও ঘৃণ্য পন্থারই কথা উঠিয়া পড়িতেছে। গুরু। ঘৃণ্য কথা উঠিয়া পড়িতেছে। পাশ্চাত্যজ্ঞানবিকৃত-মস্তিষ্ক যুবক ! ইহা ঘৃণার ও কথা নহে। যাহা সত্য-যাহ বিচারিত—-যাহ অবশুম্ভাবী, তাহা ঘৃণ্য ! হায় মোহান্ধ যুবক ! কৃষ্ণ কি রমণেচ্ছা লইয়া এবং তাহারই পূরণ জন্ত অবতার গ্রহণ করিয়াছিলেন বলিয়া তোমার ধারণা হইতেছে ? যাহার ত্ৰিজগতমধ্যে কিছুরই প্রয়োজন নাই, কিছুই অপ্রাপ্য নাই, মায়া যাহাকে স্পর্শ করিতে পারে না, যিনি মায়ার ও মোহকারক, সামান্ত জীবের ন্যায় তিনি রমণার্থ অবতার গ্রহণ করিয়াছিলেন, এবং সেই কদৰ্য্য সাধনা জীবকে শিক্ষা দিতে আসিয়াছিলেন, ইহাই তোমার হৃদয়ে ধারণ হইল ? তোমার দ্যায় অনেক সাধক নামধারী ও সেই ধারণার বশবৰ্ত্তী হইয়া সুখস্বরূপ সাধনপথকে দুঃখের মরণ জালায় জড়িত করিয়া ফেলিয়াছেন। কিন্তু রমণ করেন বলিয়াই ঈশ্বর, ঈশ্বর। সেই রমণলীলাই ব্রজের লীলা। শ্ৰীধর স্বামী বলেন,— "ख ७य ५भन्। श्व क्षक्रा अब ब्रभभा११ अङ७१ श्रेषब्रभु ।” वैषब्रचाभौ ।