পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ग्न श्रृं: ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । ૭૧t উহাই সেই বক্তাকে প্রকাশ করিয়া থাকে। প্রাণি সকলের আকাশ দান এবং বাহিরোভ অন্তরে ব্যবহারাস্পদ হওয়া, আর প্রাণ, ইক্রিয় এবং মন, এই তিনের আশ্রয় হওয়া আকাশের বৃত্তি ও লক্ষণ। উক্ত শৰা তন্মাত্ররূপ আকাশ কাগতিক্রমে বিকারমাত্র হইলে, তাহা হইতে স্পর্শ তন্মাত্র এবং তদনন্তর বায়ু ও । m, ജ്ഞു-ആജ്ഞ ত্বক উৎপন্ন হয়, সেই ত্বক হইতেই স্পৰ্শজ্ঞান জন্মিয় থাকে। মৃত্ব, কঠিন, শীতত্ব এবং উষ্ণত্ব, এই সকলের নাম স্পর্শস্থ – স্পর্শকেই বায়ুতন্মাত্র বলে। বৃক্ষশাখাদি সঞ্চালন, তৃণাদি মিলাইয়া দেওন, সংযোজন এবং গন্ধাম্বিত দ্রব্যকে প্রাণের প্রতি, অথবা শৈত্যাদি-বিশিষ্ট দ্রব্যকে স্পর্শের প্রতি ও শব্দকে শ্রোত্রের প্রতি সন্নয়ন, এই সকল বায়ুর কৰ্ম্ম, এতদ্ভিন্ন সকল ইঞ্জিয়ের আত্মত্ব অর্থাৎ সঞ্চালকত্বও তাহার কৰ্ম্ম, অর্থাৎ এই সকল দ্বারা বায়ুর खांन श्हेम्नां शां८क । উক্ত স্পর্শ তন্মাত্ররূপ বায়ু বিশ্বস্রষ্টার ইচ্ছায় প্রেরিত في الستينية ييكد حص صف হইয়া বিকার প্রাপ্ত হইলে, তাহা হইতে রূপ, তদনন্তর তেজঃ এবং রূপের গ্রাহক চক্ষু উৎপন্ন হয়। ত্রব্যের_আকার সম্পর্ক হওয়া, গুণত অর্থাৎ দ্রব্যের উপসর্গরূপে জ্ঞান এবং ত্রব্যের পরিণামস্বরূপে প্রতীতি, এই সকল তেজের তেজৰ অর্থাৎ অসাধারণ লক্ষণ। প্রকাশকরণ, পাককরণ, কুয়া, ইঞ্চ, পান, ভোজন, শোষণ এবং হিমমর্দন ; এই ভেজের বৃত্তি। n