পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१भ श्रृं: } রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। 8२१ ফল দেখিয়াও, এই অনুমানের প্রতিপোষণ করা যাইতে পারে। পৃথিবীর কোন স্থানেই ইহার ব্যতিক্রম দেখিতে পাওয়া যায় না। মনুষ্য হইতে তিৰ্য্যক্ এবং উদ্ভিজ্জ পর্য্যন্ত সৰ্ব্বত্রই স্ত্রীপুসম্মিলনের দুইটি ফল দেখা যায়,—এক স্বষ্টি বা সস্তানোৎপত্তি, দ্বিতীয় আত্মসম্পূৰ্ব। প্রকৃতি ও পুরুষের মিলন। তাই বৃন্দাবনে রাধাকৃষ্ণের মিলন,– তাই শ্ৰীকৃষ্ণাবতারে এই মধুর ধৰ্ম্মের প্রচার ও সংস্থাপন। কি করিয়া এই আত্মসম্পূৰ্ত্তি লাভ করিতে হয়, তাহাই মধুত্বরসের সাধনায় উক্ত হইয়াছে। # শিষ্য। লজ্জায় একটি কথা জিজ্ঞাসা করিতে পারিতেছি नरौ | গুরু । ইহা সাধনাঙ্গ,—সুতরাং জিজ্ঞাসায় কোন দোষ নাই। কি সি সিা করিবে, বল ? শিষ্ণু । স্ত্রীপুরুষ বা মানব-মানবীর দৈহিক সম্মিলনে সেই প্রকৃতি পুরুষের সংমিলন বা আন্তসম্পূৰ্ত্তি কি প্রকারে ঘটিয়া থাকে, তাহা আমি বুঝিতে পারিলাম না। গুরু। এ সম্বন্ধে পূৰ্ব্বে প্রায় সব কথাই বলিয়ছে। যদি না বুঝিয়া থাক,—আরও একটু স্থল করিয়া কথাটা বলিতেছি, শোন— • মানুষ, পশু ও কীট পতঙ্গ আদি জীবস্তু প্রাক্ট" না হয়, ইঞ্জিয়-মুখে মুখী হয় বলিয়া স্ত্রীপুরুষ সন্মিলন করিয়া থাকে, কিন্তু উদ্ভিজ্জ জগতে সে কথা হইতে পারে ; কারণ