পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

፵ት * * ৩য় প; ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । * Καμίαψwπακώπüωwα অনুশীলন করিলেই সাধকের হৃদয়-দৰ্পণে প্রতিবিম্বিত হইয়৷ সাধককে চরিতার্থ করে।”

  • cलदाः यौठिकब्र९ श्रेक्षउरु९ भदेब्रदिप्लाषिउभ्।

সেবেত সাধকে দেবি পশু শঙ্ক-বিবর্জিতম্ ॥ সৌত্রমণ্যং যথা ব্যক্ত পান দোষে ন বিদ্যতে। সিদ্ধান্তেহস্মিন তথাচারে স্বপ্রকাশং স্বরাং পিবেৎ ॥ “মন্ত্রর_দ্বারায় সম্যক প্রকারে বিশোধিত পঞ্চতত্ব দেবীর, বড়ই প্রতিকর,-অতএব সাধক প্রথমে মন্ত্রের পরে দেবীর_প্রসাদ জ্ঞান_করিয়া আপনিও তাহা গ্রহণ করিবে। সাধক যতক্ষণ পশুভাবাবলম্বী থাকে, ততকাল বেদাচার, বৈষ্ণবাচার, শৈবাচার ও দক্ষিণাচারের অনুষ্ঠানে নিরত থাকিবে,—তাহার পরে পশুভাব অন্তৰ্হিত হইলে, তখন সাধক অবিশঙ্কিত চিত্তে পঞ্চতত্বের দ্বারা দেবীর পূজার অনুষ্ঠান করিতে পারে। সোঁত্রামীণতে যে প্রকারে প্রকাশিত oভাবে সুরাপান দোষাবহ নহে,—তদ্রুপ এই সিদ্ধাস্তাচারে স্থপ্রকাশিতরূপে স্বরাপান করিলে কোনই দোষ হয় না।” অশ্বমেধক্রতে বাজিহত্যা দোষো ন বিদ্যতে। অস্মিন ধৰ্ম্মে মহেশানি পশু হিংসা ন দূষ্যতি। “যেমন অশ্বমেধ যজ্ঞে তদীয় যজ্ঞ-অশ্ব বধ দোষাবহ মহে, তদ্রুপ সিদ্ধান্তাচারের অঙ্গ মাংসাদির নিমিত্ত পণ্ড হমনে হিংসা দোষ জন্মে না।”