পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

はめ6 কুমারী পূজা । [ ৫ম অঃ கங்கற்க .-ങ്കബ് করিলেন। কারণ, বুজোগুণই (Energy) wo: ot;" | রজোগুণই বিক্ষেপ-শক্তি, সেই বিক্ষেপ-শক্তিই যত নামরূপের বিক্ষেপ করে। ব্ৰহ্মা সেই বিক্ষেপ-শক্তি-যোগে প্রথমে কি স্বষ্টি করিলেন ? সৃষ্টি করিলেন, প্রথমে সত্ত্ব গুণান্বিত স্বৰ্গলোক। এই স্বৰ্গলোকে স্বয়ং ঈশ্বর দেবগণে পরিবৃত হইয়া বিরাজিত। অবিস্তা-রূপ মায়াকে যে দেবগণ বিশ্বরূপে পরিণত করিয়াছিলেন, সেই দেবগণ ঈশ্বরের বিকাশ করিলেন। সুতরাং সেই স্বৰ্গলোকই সমস্ত ভূবনের কারণস্বরূপ হইলেন। সেই স্বৰ্গলোক হইতে নানাবিধ সত্ত্বগুণান্বিত মহলোক, জনলোক, তপলোক, সত্যলোক প্রভৃতির . বিভাগ হইয়া গেল। তৎপরে রজোগুণান্বিত অন্তরীক্ষলোক এবং তমোগুণান্বিত ভূলোক, অতল, বিতল, পাতালদির সৃষ্টি হইল। এ সমস্ত সৃষ্টিই স্বল্পশরীরী। এই ত্রিগুণান্বিত লোক সকলের সৃষ্টি অগ্রে হইল কেন? কারণ, প্রণয়-কালে সমস্ত জগৎ এই ত্রিগুণান্বিত অবিদ্যায় পরিণত হইয়া সেই ব্ৰহ্মার কায়ায় লীন হইয়াছিল। এক্ষণে স্বষ্টিকালে সেই পূৰ্ব্ব ত্রি গুণান্বিত অবিদ্যা-কায়াই আবির্ভূত হইল । পুনঃ পুনঃ স্বষ্টি ও প্রলয়ের নিয়মানুসারে প্রতি স্বষ্টিকালেই সমানের সৃষ্টি হয়। সুতরাং প্রতি-স্মৃষ্টিকালেই দ্ব্যলোকের স্বষ্টি হইলেই এক এক আদিত্যমগুলের বিকাশ হয়। সেই স্বৰ্য্য, সেই চন্দ্র, সেই নক্ষত্র লোকসকল