পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। 8ማ له вына * - هسe-sar ইন্দ্রিয়ের গ্রহ ; অব্যক্তাবস্থায় স্থঙ্গাদপি স্বল্প এবং চন্দ্রিয়াদির অনধিগম্য। শঙ্করাচার্য্যের শারীরক ভাষ্যে লিখিত আছে,— | কারণস্তাত্মভূত শক্তি: শক্তেশ্চাত্মভূতং কাৰ্য্যম্। শারীরকভাষ্য, ২১ ১৮ । “চক্ষু কর্ণাদি ইন্দ্রিয় দ্বারা আমরা যাহা উপলব্ধি করিতেছি, সে সমুদয়ই শক্তির কায়া বা কাৰ্য্যাবস্ত । শক্তি কাৰ্য্যাবস্থায় মূৰ্ত্তিম তী হইয়াছেন। তাহার কারণাবস্থাই সাপোর অষ্টপ্রকৃতি । * শিষ্য। এই জড়ের স্বরূপ কি ? গুরু। জড়ের প্রকৃত স্বরূপ কি, তাহ জানিবার উপায় নাই । দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিকগণ ইহার তত্ত্বালোচনায় যথেষ্ট পরিশ্রম করিয়া, আজীবন অন্তধান করিয়া, অবশেষে হতাশের দীর্ঘশ্বাস পরিত্যাগ করিয়া ফিরিয়া পড়িয়াছেন। তাঙ্গারাও বলিয়াছেন, যে molecules দিয়া এই স্থল বিশ্বশরীর স্বল্প, তাহাদের পশ্চাতে আর ও সূক্ষ্মশক্তি এবং তংপশ্চাতে ও সুন্নতর শক্তি বিদ্যমান—এক অদৃশ্ব শক্তি তংপরবী শক্তি-পুঞ্জকে সঞ্জীবিত করিয়া রাখিয়াছে। অষ্টপ্রকৃতি-প্রধান, মহান, অহঙ্কার, এবং পঞ্চতন্ম"ত্র। ইহার অন্ত বিকৃতির স্বাক্ট করে । ষোড়শ বিকার, স্থল পঞ্চভূত এবং দশ ইত্রিয় ও মন । ইহার অপরিণামিনী অর্থাৎ ইহাদের আর পরিণাম बाझे ।