পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৬২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । প্রভৃতিরূপে পরিণত হয়। সৰ্ব্বপ্রাণীর শরীর, পশুর্গ উদ্ভিদ প্রভৃতি যে সকল রূপ আমরা দেঞ্জিজ্ঞেঃস্ট যে সমুদয় বস্তু আমরা ইন্দ্রিয় দ্বারা অনুভব কল্প - --- ... " . 閔 ". - 點*閘息,輕索 :::

  1. % i

w এমন কি জগতে যে কোন বস্তু আছে, সমস্তই আকাশ হইতে উৎপন্ন। এই আকাশকে ইন্দ্রিয়ের দ্বারা উপলব্ধি করিবার উপায় নাই। ইহা এত সুহ্ম যে, সাধারণ अशृङ्गडिब्र अडौड । बथन ईश छून श्ङ्गेब्र। ८कान श्रीकाब ধারণ করে, আমরা তখনই উহাকে অনুভব করিতে । সমর্থ হই । সৃষ্টির আদিতে একমাত্র আকাশই থাকে,— আবার করান্তে সমুদয় কঠিন, তরল ও বাষ্পীয় পদার্থ– । সকলই পুনৰ্ব্বার আকাশে লয় প্রাপ্ত হয়। পরবর্তী স্বষ্টি আবার এইরূপে আকাশ হইতেই উৎপন্ন হয়। কোন শক্তির প্রভাবে আকাশ এই প্রকারে জগৎজপে ۳-۳- حساحد ممساحتجسمیعاحتیسیسیایی পরিণত হয়? প্রাণের শক্তিতে। যেমন আকাশ এই জগতের কারণীভূত সৰ্ব্বব্যাপী মূল পদার্থ –প্রাণও সেইরূপ জগদ্যুৎপত্তির কারণীভূত অনন্ত সৰ্ব্বব্যাপিনী' বিকাশিনী শক্তি। কল্পের আদিতে ও অন্তে সমুদয়ই আকাশরুপে পরিণত হয়, আর জগতের সমুদয় শক্তিগুলিই প্রাণে লয় প্রাপ্ত হয়। পরকল্পে আবার এই প্রাণ হইতেই সমুদয় শক্তির বিকাশ হয়। এই প্রাণই গতিরূপে প্রকাশ হইয়াছেন—এই প্রাণই মাধ্যাকর্ষণ অথবা চৌম্বুকাকর্ষণ শক্তিরূপে প্রকাশ পাইতেছে। এই প্রাণই স্বায়বীয় শক্তি ■