পাতা:রাখালের রাজগি - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাখালের রাজগি “রাইয়ের অবস্থা কি বলবো। যেদিন আমি আসব, তার আগের দিন দেখি, রাই শুয়ে আছে, ওঠবার বল নেই, দিন রাত মুখে “কানু” “কানু” “কানু”। ক্ষীণ কণ্ঠে আমায় বল্লে,-“দৃতি তার দোষ নেই, আমার ভাগ্যের দোষ । এ কি কেউ বিশ্বাস করবে ? দুতি, আমি নদীর মোহনায় এসে তৃষ্ণায় ম'রে গেলেম! শ্রাবণ মাসের মেঘ আমায় এক ফোটা জল দিলে না, কে বিশ্বাস করবে ? দৃতি, চন্দন গাছ আমাকে দেখে সুগন্ধি লুকিয়ে রাখাল ; কানুকে ভালবেসে আমার এই হবে তা কে জানতো ? এ আমার ভাগ্যের C贾卡西|” “কখনও তার ভুল হয়েছে, যেন তুমি এসেছা! তখন যে লোক বিছানা হোতে উঠতে পারে না-সে শীর্ণ দেহে উঠে তোমায় অভ্যর্থনা করতে ব্যস্ত হয়। ললিতাকে বলে, “তোরা আয় Գe