পাতা:রাজযোগ.djvu/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধ্যান ও সমাধি তৎপরে যখন আর তর্কযুক্তি চলিবে না, তখন উহাই সেই সৰ্ব্বোচ্চ অবস্থা লাভের পথ আমাদিগকে দেখাইয়া দিবে । অতএব যখন কেহ নিজেকে প্রত্যাদিই বলিয়া দাবি করে অথচ যুক্তিবিরুদ্ধ যা-তা বলিতে থাকে, তাহার কথা শুনিও না । কেন ? কারণ যে তিন অবস্থার কথা বলা হইয়াছে, যথা—পশুপক্ষীতে দৃষ্ট সহজাত জ্ঞান, বিচারপূর্বক জ্ঞান ও জ্ঞানাতীত অবস্থা, উহার একই মনের অবস্থাবিশেষ । একজন লোকের তিনটি মন থাকিতে পারে না—সেই এক মনই অপর ভাবে পরিণত হয়। সহজাতজ্ঞান বিচার-পূর্বক-জ্ঞানে ও বিচারপূর্বক-জ্ঞান জ্ঞানাতীতঅবস্থায় পরিণত হয় ; সুতরাং এই কয়েক অবস্থার মধ্যে এক অবস্থা অপর অবস্থার বিরোধী নহে। অতএব যখন কাছারও নিকট অসম্বদ্ধ প্ৰলাপতুল্য এবং যুক্তি ও সহজজ্ঞানবিরুদ্ধ কথাবার্তা শুনিতে পাও, তখন নিৰ্ভীক অন্তরে উহা প্রত্যাখ্যান করিও ; কারণ, প্রকৃত প্রত্যাদেশ বিচারজনিত জ্ঞানের অসম্পূর্ণতার পূর্ণতামাত্র সাধন করে। পূৰ্ব্বতন মহাপুরুষগণ যেমন বলিয়াছেন, “আমরা বিনাশ করিতে আসি নাই, সম্পূর্ণ করিতে আসিয়াছি’— এইরূপ প্রত্যাদেশও বিচার-জনিত জ্ঞানের-পূর্ণতাসাধক। বিচারজনিত-জ্ঞানের সহিত উহার সম্পূর্ণ সমন্বয় আছে, আর যখনই खेश यूख्द्रि विtद्रांशैौ श्रद, उषनहे छांनिध्व, फेश सथांर्थ প্রত্যাদেশ নহে । ঠিক বৈজ্ঞানিক উপায়ে সমাধি-অবস্থা লাভের জল্পই পূৰ্ব্বকথিত সমুদয় যোগাঙ্গগুলি উপদিষ্ট হইয়াছে। আরও এটি বুঝ বিশেষ আবহুক যে, এই অতিন্দ্রীয় জ্ঞানলাভের শক্তি প্রাচীন - y o