রাজযোগ যটি এই শক্তিটিকে গ্রহণ করে, আর যখন উহা ভৌতিক প্রকৃতির অপর প্রান্তে নীত হয়, তখনই তাহাকে চিন্তা বলে। এই শক্তি আমাদের খাদ্য হইতে সংগৃহীত হয়। ঐ খাদ্য হইতেই শরীরের গতি ইত্যাদি শক্তি হয় । আর চিস্তারূপ সমুদয় স্বল্পতর শক্তিও উহা হইতেই উৎপন্ন হয়। সুতরাং भन 25ङऋभञ्च नरश् । खेशं श्रांश्रांउठ: 85उछभग्न दणिब्रा ८वाथ হয় মাত্র। এইরূপ বোধ হইবার কারণ কি ? কারণ, চৈতন্তময় আত্মা উহার পশ্চাতে রহিয়াছে। তুমিই একমাত্র চৈতন্তময় পুরুষ—মন কেবল একটি যন্ত্রমাত্র, বদ্বারা তুমি বহির্জগৎ অনুভব কর । এই পুস্তকখানির কথা ধর, বাহিরে উহার পুস্তক-রূপী , অস্তিত্ব নাই। বাহিরে বাস্তবিক যাহা আছে তাহা অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয়। উহা কেবল উত্তেজক কারণ মাত্র। যেমন জলে একটি প্রস্তরখণ্ড নিক্ষেপ করিলে জল যেমন প্রবাহাকারে বিভক্ত হইয়া ঐ প্রস্তর-খণ্ডতে প্রতিঘাত করে, তদ্রুপ উহা যাইয়া মনে আঘাত প্রদান করে, আর মন হইতে একটি প্রতিক্রিয়া হয়। সুতরাং আসল বহির্জগৎটি মানসিক প্রতিক্রিয়ার উত্তেজক কারণ মাত্র। পুস্তকাকার, গজাকার বা মনুষ্যাকার কোন · পদার্থ বাহিরে নাই। উহাদের সম্বন্ধে আমরা কেবল তাঁহাই জানিতে পারিতেছি, মাত্র বাহিরের উত্তেজক কারণ হইতে মনের মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হইতেছে। জন ষ্টুয়ার্ট মিল বলিয়াছেন, “অমুভবের নিত্য সম্ভাব্যতার” নাম ভূত । বাহিরে কেবল ঐ প্রতিক্রিয়া উৎপন্ন করিয়া দিবার উত্তেজক কার; মাত্র রহিয়াছে। উদাহরণস্থলে একটি শুক্তিকে 3ՎՉՎց