পাতা:রাজযোগ.djvu/১৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগসূত্র লওয়া যাউক । তোমরা জান, মুক্ত কিরূপে উৎপন্ন হয়। এক বিন্দু বালুকণা * অথবা আর কিছু উহার ভিতরে প্রবেশ করিয়া উহাকে উত্তেজিত করিয়া থাকে ; তখন সেই গুক্তি ঐ বালুকার চতুর্দিকে একপ্রকার এনামেল-তুল্য আবরণ দিতে থাকে । তাহাতেই মুক্ত উৎপন্ন হয় । (এই সমুদয় ব্রহ্মাগুই ধেন_আমাদের নিজের এনামেল-স্বরূপ। প্রকৃত জগৎ ঐবালুক-কণা। সাধারণ লোকে এ কথা কখন বুঝিতে পারিকে না, কারণ, যখনই সে ইছা বুদ্ধিতে চেষ্টা করিবে, সে তখনই বাহিরে - এনামেল নিক্ষেপ করিবে ও নিজের সেই এনামেলটিকেই দেখিবে। আমরা এক্ষণে বুঝিতে পারিলাম, বৃত্তির প্রকৃত অর্থ কি ! মানুষের প্রকৃত স্বরূপ যাহা, তাহী মনেরও অতীত। মন তাহার হস্তে একটি যন্ত্রতুল্য। তাহারই 85डछ हेहान्न छिउब्र निद्रा श्रानिcउ८छ् । १थन छूमि खेशंद्र পশ্চাতে দ্রষ্টারূপে অবস্থিত থাক, তখনই উহা চৈতন্তময় হইয়া উঠে। যখন মানুষ এই মনকে একেবারে ত্যাগ করে, তখন উহাব একেবারে নাশ হইয়া যায়, উহার অস্তিত্ব মোটেই থাকে না। ইগ হইতে বুঝা গেল, চিত্ত বলিতে কি বুঝায়। উহা মনস্তত্ত্ব-স্বরূপ-বৃত্তিগুলি উহাব তবঙ্গ-স্বরূপ, যখন বাহিরের কতকগুলি কারণ উহার উপর কার্য্য করে, তখনই উহা ঐ প্রবাহ-রূপ ধারণ করে । জগৎ ৰলিয়া

  • বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতগণের মতে বালুকণা হইতে মুক্তার উৎপত্তি, এই লোকপ্রচলিত বিশ্বাসটির কোন দৃঢ়ভিত্তি নাই ; সম্ভবতঃ ক্ষুদ্র কাঁটাগুবিলে (parasite) হইতে মুক্তার উৎপত্তি।