পাতা:রাজযোগ.djvu/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজযোগ বলিতে বুদ্ধিকে বুঝায় ; উহ! প্রকৃতির প্রথম অভিব্যক্তি, উহা হইতেই অন্যান্য সমুদয় বস্তু অভিব্যক্ত হইয়াছে। গুণের শেষ অবস্থাটির নাম অলিঙ্গ বা চিহ্নশুম্ভ। এই স্থানেই আধুনিক বিজ্ঞান ও সমুদয় ধৰ্ম্মে এক মহা বিবাদ দেখা যায়। প্রত্যেক ধৰ্ম্মেই এই এক সাধারণ সত্য দেখিতে পাওয়া যায় যে, এই জগৎ চৈতন্তশক্তি হইতে উৎপন্ন হইয়াছে । ঈশ্বর আমাদের দ্যায় ব্যক্তিবিশেষ কি-না, এ বিচার ছাড়িয়া দিয়া কেবল মনোবিজ্ঞানের দিক্ দিয়া ধরিলে ঈশ্বরবাদের তাৎপৰ্য্য এই যে, চৈতন্তই স্বষ্টির" ञानि बल ।* डांश इहेण्डहे इन डूडब्र ●कांभ इहेबांग्रह । কিন্তু আধুনিক দার্শনিক পণ্ডিতেরা বলেন, চৈতন্তই স্বষ্টির শেষ বস্তু। অর্থাৎ তাহাদের মত এই যে অচেতন জড় বস্তু সকল অল্পে অল্পে জীবরূপে পরিণত হইয়াছে, এই জীবগণ আবার ক্রমশঃ উন্নত হইয়া মনুষ্যাকার ধারণ করে। র্তাহারা বলেন, জগতের সমুদয় বস্তু যে চৈতন্ত হইতে প্রস্থত হইয়াছে, তাহা নহে, বরং চৈতন্তই স্বষ্টির সর্বশেষ বস্তু। যদিও এইরূপে ধৰ্ম্মসমুহের ও বিজ্ঞানের সিদ্ধান্ত আপাতবিরুদ্ধ বলিয়া প্রতীয়মান হয়, তাহা হইলেও এই দুইটি সিদ্ধান্তকেই সত্য বলিতে পারা যায়। একটি আস্ত শৃঙ্খল বা শ্রেণী গ্রহণ কর, যেমন ক-খ-ক-খ-ক-খ ইত্যাদি ; এক্ষণে প্রশ্ন এই, ইহার মধ্যে ক আদিতে অথবা থ আদিতে? যদি তুমি এই শৃঙ্খলটিকে ཧཱས এইরূপে গ্রহণ কর, তাহা হইলে অবহু ‘ক’কে প্রথম বলিতে হইবে, কিন্তু তুমি উহাকে খ-ক এই ভাবে গ্রহণ, তাহা হইলে ‘খ’কেই আদি ধরিতে হইবে। আমরা যে দৃষ্টিতে উহাকে দেখিব, উহা সেই २२b”