পাতা:রাজযোগ.djvu/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগসূত্র আরম্ভ হয় ; প্রাণায়াম করিবার সময় আমরা উহাকেই সংষম করিবার চেষ্টা করিয়া থাকি। এই প্রাণের উপর শক্তিলাভ করিতে হইলে, আমরা প্রথমে শ্বাসপ্রশ্বাসকে সংযম করিতে আরম্ভ করি, কারণ, উহাই প্রাণজয়ের সর্বাপেক্ষা সহজ পন্থা। বাহ্যাভ্যন্তরস্তস্তবৃত্তিঃ দেশকালসংখ্যাভিঃ · পরিদৃষ্টো দীর্ঘসূক্ষঃ ॥ ৫০ ॥ o সূত্রার্থ।—বাহবৃত্তি, অভ্যস্তরবৃত্তি ও স্তম্ভবৃত্তি ভূেদে এই প্রাণায়াম ত্ৰিবিধ ; দেশ, কাল, সংখ্যার দ্বারা নিয়মিত এবং দীর্ঘ বা সূক্ষ্ম হওয়াতে উহাদেরও আবার নানাপ্রকার ভেদ আছে । 4. ব্যাখ্যা । এই প্রাণায়াম তিন প্রকার ক্রিয়ায় বিভক্ত। প্রথম— যখন আমরা শ্বাসকে অভ্যন্তরে আকর্ষণ ও ধারণ করি ; দ্বিতীয়—যখন আমরা উহা বাহিরে প্রক্ষেপ ও ধারণ করি ; তৃতীয়-যখন শ্বাস ও প্রশ্বাস ফুসফুসের মধ্যে বা বাহিরে ধীরে ধীরে সংকুচিত হইয়া ধৃত হয়। উহার আবার দেশ, কাল ও সংখ্যা অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন আকার ধারণ করে। দেশ অর্থে-প্রাণকে শরীরের কোন অংশবিশেষে আবদ্ধ রাখা ( অথবা তাহার দৈর্ঘ্য লক্ষ্য করা ) । সময় অর্থে-প্ৰাণ কোন স্থানে কতক্ষণ রাখিতে হইবে, এবং সংখ্যা অর্থে—কতবার ঐরাপ করিতে হুইবে, তাহা বুঝিতে इहेtद । gहे छछ cकांशांब्र, कठक्र* ७ ও কতবার রেচকাদি করিতে হইবে, ইত্যাদি কথিত হইয়া থাকে। এই প্রাণারামের ফল উদাত অর্থাৎ কুগুলীির জাগরণ । રહ૭