পাতা:রাজযোগ.djvu/২৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रांडट्यांश्र ষসে কর, আমি একটি শব্দ শুনিলাম, প্রথমে বহির্দেশে এক কম্পন হইল, তৎপরে শ্রবণেন্দ্রির দ্বারা মনে একটি বোধপ্রবাহ গেল, তৎপরে মন প্রতিঘাত করিল, আমি শব্দটিকে জানিতে পারিলাম। আমি ঐ যে শব্দটিকে জানিলাম, উহা তিনটি পদার্থের মিশ্রণ,—প্রথম কম্পন, দ্বিতীয় অনুভূতিপ্রবাহ ও তৃতীয় প্রতিক্রিয়া। সাধারণতঃ, এই তিনটি ব্যাপারকে পৃথক করা যায় না, কিন্তু অভ্যাসের দ্বারা যোগী উহাদিগকে পৃথক করিতে পারেন। যখন মানুষ এই কয়েকটিকে পৃথক্ করিবার শক্তিলাভ করে, তখন সে যে কোন শব্দের উপর সংযমপ্রয়োগ করে, অমনিই যে অর্থপ্রকাশের জন্য ঐ শব্দ উচ্চারিত, তাহ মনুষ্যকৃতই হউক, বা অঙ্ক কোন প্রাণিকৃতই হউক, তৎক্ষণাৎ বুঝিতে পারে। সংস্কারসাক্ষাৎকরণাৎ পুৰ্ব্বজাতিজ্ঞানম্ ॥ ১৮ ॥ সূত্রার্থ –সংস্কারগুলিকে প্রত্যক্ষ করিলে অর্থাৎ উহাদিগকে জানিতে পারিলে পুৰ্ব্বজন্মের জ্ঞান হয়। ব্যাখ্যা। আমরা যাহা কিছু অনুভব করি, সমুদয়ই আমাদের চিত্তে স্তরঙ্গাকারে আসিয়া থাকে; উহ! আবার চিত্তের অভ্যন্তরে মিলাইয়া যায়, ক্রমশঃ স্বল্পাৎ স্বল্পতর হইত্তে थांटक, .♚कवां८ब्र नडे इहेब यांच्च नl । উচু एषांश्च शृङ्घैिश्च बठि স্বল্প জাকারে অবস্থিতি করে, যদি আমরা ঐ তরঙ্গটিকে পুনরায় । জানুয়ন করিতে পারি, তাহা হইলে তাঁহাই স্থতি হইল । সুতরাং ৰোগী আদি মনের এই সমস্ত পূৰ্ব্বসংস্কারের উপর সংযম করিতে २ॐ७