পাতা:রাজযোগ.djvu/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজযোগ ভাবিলেন, তবে মনই 'আত্মা’ হইবে। কিন্তু শীঘ্রই বুঝিতে পারিলেন যে, মনোবৃত্তি নানাবিধ, মনে কখন সাধুবৃত্তি আবার কথন বা অসংবৃত্তি উঠিতেছে ; মন এত পরিবর্তনশীল যে, উহা কখনই আত্মা হইতে পারে না। তখন তিনি পুনরায় গুরুর নিকট যাইয়া বলিলেন, “মন-আত্ম, আমার ত ইহা বোধ হয় না ; আপনি কি ইহাই উপদেশ করিয়াছেন ?” গুরু বলিলেন, “না, তুমিই তাহ । তুমি নিজেই উহা নির্ণয় কর”। এইবার সেই দেবপুঙ্গব আর একবার ফিরিয়া গেলেন ; তখন তাহার এই জ্ঞানোদয় হইল যে, “আমি সমস্ত মনোবৃত্তির অতীত আত্মা, আমিই এক ; আমার জন্ম নাই, মৃত্যু নাই, আমাকে তরবারি ছেদন করিতে পারে না, অগ্নি দাহ করিতে পারে না, বায়ু শুষ্ক করিতে পারে না, জলও গলাইতে পারে না, আমি অনাদি, জন্মরহিত, অচল, অম্পর্শ, সৰ্ব্বজ্ঞ, সৰ্ব্বশক্তিমান পুরুষ। ‘আত্মা শরীর বা মন নহে ; আত্মা এ সকলেরই অতীত।" এইরূপে দেবতার জ্ঞানোদয় হইল ও তিনি তজ্জনিত আনন্দে তৃপ্ত হইলেন। অমুর বেচারার কিন্তু সত্যলাভ হইল না, কারণ তাহার দেহে অত্যন্ত আসক্তি छ्णि । এই জগতে অনেক অসুরপ্রকৃতির লোক আছেন ; কিন্তু দেবতা ষে একেবারেই নাই, তাহাও নয়। যদি কেহ বলে যে, "আইস, তোমাদিগকে এমন এক বিদ্যা শিখাইব, যাহাতে তোমাদের ইঞ্জিয়মুখ অনন্তগুণে বৰ্দ্ধিত হইবে, তাহা হইলে অগণ্য ८णक ऊंशब्र निको कृब्रि' बाहेत्व । किरु पनि ८ख्इ बन्णन, আইস, তোমাদিগকে জীবনের চরম লক্ষ্য পরমাত্মার বিবর Qe