পাতা:রাজযোগ.djvu/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাত্ম প্রাণের সংযম অন্য কোন পবিত্র শব ব্যবহার কবিতে বলিতেছি। মনে করিবে, উহা শ্বাসের সহিত তালে তালে বাহিবে যাইতেছে ও ভিতরে আসিতেছে। এরূপ করিলে দেখিবে যে, সমুদয় শীবই ক্রমশঃ বেন সাম্যভাব অবলম্বন কলিতেছে । তখনই বুঝিবে, প্রকৃত বিশ্রাম কি। উহার সহিত তুলনায় নিদ্রা বিশ্রামই নহে। একবাব এই বিশ্রান্ত অবস্থা অসিলে অতিশয় শ্রান্ত স্নায়ুগণ পৰ্য্যস্ত জুড়াইয়া যাইবে আব তখন বুঝিবে যে, পূৰ্ব্বে কখনও তুমি প্রকৃত বিশ্রামসুখ সম্ভোগ কব নাই । - এই সাধনের প্রথম ফল এই দেখিবে যে, তোমাব মুখশ্ৰী পরিবৰ্ত্তিত হইয়া যাইতেছে। মুখেব শুষ্কতা বা কঠোবত ব্যঞ্জক বেখাগুলি অন্তৰ্হিত হইবে। মনের শান্তি মুখে ফুটিয়া বাহিব হইবে । দ্বিতীয়তঃ, তোমাল স্বল অতি সুন্দব হুইবে । আমি এমন যোগী একটিও দেখি নাই, যাহাব গলাব স্বব কর্কশ। কবেক মাস অভ্যাসের পরই এই সকল চিহ্ন প্রকাশ পাইবে । এই প্রথম প্রাণাঘামের কিছুদিন অভ্যাস কবিয়া প্রাণায়ামের আব একটি উচ্চতর সাধন গ্রগুণ কবিতে হইবে উস্থা এই,—ইড়া অর্থাৎ বাম নাসিক দ্বারা ধবে ধীবে ফুসফুস বায়ুতে পূর্ণ কর। ঐ সঙ্গে স্নায়ু-প্রবাহের উপর মনঃ g : fr সংযম কব ; ভাব,তুমি যে স্বায়ু প্রবাহটিকে মেকমজার নিম্নদেশে প্রেবণ করিয়া কুণ্ডলিনীশক্তির আধাবস্তুত মূলাধারস্থিত ত্রিকোণাকৃতি পদ্মেৰ উপর খুব জোবে আঘাত কবিতেছ ; তৎপরে ঐ স্নায়ু প্রবাহকে কিছুক্ষণের জন্তু ঐ স্থানেই ধারণ কর। তৎপরে কল্পনা কর যে, সেই স্নানবীর প্রবাহটিকে শ্বাসের সহিত অপর দিক্‌ বা পিঙ্গলার দ্বারা উপরে টানিয়া লইতেছ। পবে দক্ষিণ নাসিক দ্বারা বায়ু ধীবে