অপমানের প্রতিকার । & Y উপায় উদ্ভাবিত হইত। কিন্তু প্রাচ্য ভারতবাসী যখন নিরর্থক গুলি খাইয়া লাথি খাইয়া মরে তখন পাশ্চাত্য কর্তৃপুরুষদের কোন প্রকার দুর্ভাবনাব লক্ষণ দেখা যায় না। কি করিলে এ সমস্ত উপদ্রব নিবারণ হইতে পাবে সে সম্বন্ধে কোনরূপ প্রশ্ন উত্থাপন হইতেও গুনা যায় না। ’ কিন্তু আমাদিগের প্রতি কর্তৃজাতীয়ের এই যে অবজ্ঞা, সে জন্ত প্রধানতঃ আমরাই ধিক্কারের যোগ্য। কারণ, একথা কিছুতেই আমাদের বিস্কৃত হওয়া উচিত নয় যে, আইনের সাহায্যে সম্মান পাওয়া যায় ন— সন্মান নিজের হস্তে । আমরা সামুনাসিক স্বরে যে ভাবে ক্রমাগত নালিশ করিতে আরম্ভ করিয়াছি তাহাতে আমাদের আত্মমর্য্যাদার নিরতিশয় লাঘব হইতেছে। উদাহরণ স্থলে আমরা খুলনার ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক মুহুরি মারার ঘটনা উল্লেখ করিতে পারি। কিন্তু প্রথমেই বলিয়া রাখা আবশুক ডিষ্ট্রিক্ট ম্যাজিষ্ট্রেট বেল সাহেব অত্যন্ত দয়ালু উন্নড়চেতা সহৃদয় ব্যক্তি, এবং ভারতবর্যায়ের প্রতি তাহার ঔদাসীন্য অথবা অবজ্ঞা নাই । আমাদের বিশ্বাস, তিনি, যে, মুহুরিকে মারিয়াছিলেন তাহাতে কেবল দুৰ্দ্ধৰ্ষ ইংরাজ প্রকৃতির হঠকারিতা প্রকাশ পাইয়াছে, বাঙালীঘৃণা প্রকাশ পায় নাই । জঠরানল যখন প্রজ্জ্বলিত তখন ক্রোধানল সামান্ত কারণেই উদ্দীপ্ত হইয়া থাকে, তা বাঙালীরও হয় ইংরাজেরও হয় ; অতএব এ ঘটনার প্রসঙ্গে বিজাতি বিদ্বেষের কথা উত্থাপন করা উচিত হয় না । किखु कशिड्रांप्नौब्र श्रृंरक्रव्र दांडलिौ गांब्रिटेॉब्र भशांशंद्र ७है मकनामांब्र প্রসঙ্গে বারম্বার বলিয়াছেন মুহরিমার কাজটা ইংরাজের অযোগ্য হইয়াছে, कांग्न", ८वण मांटझ्टदब्र छांना झिण अषवां जांनां डैक्लिष्ठ श्णि ८य, प्रकृबि তাহাকে ফিরিয়া মারিতে পারে না । এ কথা যদি সত্য হয় তবে যথার্থ লজ্জার বিষয় মুহুরির এবং মুহরির স্বজাতিবর্গের । কারণ, হঠাৎ রাগিয়া প্রহায় করিয়া বসা পুরুষের দুর্বলতা,
