R इस्त्रि ब्रांभgभांश्न নানারকম খেতাব দিয়া রাজসম্মানে ভূষিত করিতেন। খেতাবের সঙ্গে সঙ্গে অর্থ এবং ক্ষমতা লাভ করিয়া তাহারা দেশের মধ্যে মান্য, গণ্য, সন্ত্রান্ত হইতেন। এইরূপে অনেকে তখন ‘চৌধুরী” “রায়’ ‘খ’ প্ৰভৃতি হইয়া নামজাদা বড়লোক হইয়াছিলেন—এখন পৰ্য্যন্ত র্তাহাদের বংশ সেই সকল গৌরবসূচক উপাধিতেই পরিচিত হইয়া থাকেন। কৃষ্ণচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ও এইরূপে নবাব সরকারে চাকরি করিয়া নিজগুণে উচ্চপদ লাভ করেন এবং “রায়” উপাধি প্ৰাপ্ত হইয়া BDSDD DBD DBBD DuS BB DBDBBD DDDBB BEE SDDBBDS উপাধি লোপ পাইয়া “রায়” উপাধি হইল এবং তারপর হইতে র্তাহার বংশধরেরা রায়বংশ বলিয়া পরিচিত ও প্ৰসিদ্ধ হইয়া উঠিলেন। কৃষ্ণচন্দ্ৰ শৈশব হইতেই বড় সাধু-বড় নিষ্ঠাবান বিষ্ণুভক্ত ব্ৰাহ্মণ ছিলেন, তার বাড়ী ছিল মুর্শিদাবাদের “শাকাস” গ্রামে। যেমন বিষ্ণুভক্ত আবার লেখাপড়াতেও তেমনি পণ্ডিত, স্বভাবেও—পরম ধাৰ্ম্মিক, ন্যায়বান, সত্যনিষ্ঠ সাধুপুরুষ ! সুতরাং ভগবান তার গুণের পুরস্কার দিলেন । পাতার আড়ালে ফুলটি গোপনে ফুটিয়া থাকিলেও যেমন তাহার গন্ধ তাহাকে ধরাইয়া দেয়, তেমনি গরীব গৃহস্থ কৃষ্ণচন্দ্রের গুণের কথাও রাজপুরুষেরা শীঘ্রই জানিতে পারিলেন এবং তঁহাকে আনিয়া নবাব সরকারে চাকরি দিলেন। সেই হইতেই তঁহার সৌভাগ্যের সূত্রপাত ङ्हेल्न । চাকরিতে প্ৰবেশ করিয়া কৃষ্ণচন্দ্ৰ শীঘ্রই আপনার গুণ এবং কাৰ্য্যদক্ষতার পরিচয় দিলেন, তাহার ফলে তাহার খুব পদোন্নতি হইল এবং “রায়” উপাধি পাইলেন, সঙ্গে সঙ্গে উপাৰ্জনও যথেষ্ট হইতে লাগিল ; কিন্তু তাহাতে সেই ধাৰ্ম্মিকের স্বভাব বিগড়াইল না-তিনি পূর্বের মতই শান্ত, নম্র, ন্যায়বান এবং সত্যবাদী রহিলেন। সেই সময়ে রাজ
