পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/২৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ALL e LeeeLS a LLL SLALLLL LLL LLLLLLLALALALLLL LL LLLLLLLLSLLLLLL পঞ্চম পরিচ্ছেদ । MMSNMMNoms প্ৰসন্নসলিলা ভাগীরথী-পুণ্যবতী মা আমার-কুলু কুলু তানে আপন মনে ’চলিয়াছেন। জীবের निलालब्र काछ भांबद्ध व अवगी भूर्डिंठ भाéी आशंयम। মা পতিতপাবনী ; তাই দিন নাই-রাত নাই-বড় 33 জীবকে আপনি তীরে আসিয়া জুড়াইতে ডাকিতেছেন। মায়ের সে প্রসন্নমূৰ্ত্তি দেখিলে প্রকৃতই পুণ্য হয়। র্যাকে চোখে দেখিলে পুণ্য, তার স্পর্শে যে মুক্তি, তার আর কথা কি ? হিন্দুপুরাণে তাই গঙ্গার এত মাহাত্ম্য ; আস্থাবান আনুষ্ঠানিক হিন্দু-তাই গঙ্গাকে পতিতপাবনী পরমেশ্বরী বলিয়া স্তব করেন । বড়নগরে, ভবানী যেখানে গিয়া বাস করিলেন, সে স্থানের গঙ্গার দৃশ্যটি, তখন অতি মনোহর ছিল। গঙ্গা অতি বিস্তৃত, স্রোতপূর্ণ। কাক-চক্ষের ন্যায় নিৰ্ম্মল জল ঢল-ঢল করিতেছে। উভয় তীরে ঘন বৃক্ষশ্রেণী ; একটু দূরে নিবিড় জঙ্গল। পবিত্র, প্রশান্ত, নির্জন সে স্থান। সাধনার পুণ্যভূমি বটে। নিজ গঙ্গার গর্ভ হইতে বড়নগরের রাজবাটীর ভিত্তি উদ্ধিজ্ঞহইয়াছে। স্থানে স্থানে সুদৃপ্ত বাধা-ঘাট। চারিদিকে