পাতা:রানী শরৎ সুন্দরীর জীবন-চরিত - গিরীশচন্দ্র লাহিড়ী.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাণী শরৎকুন্দরীর জীবন-চরিত। । ७१ আয়োজন করিতে হয়।” তদুত্তরে চারি কি পাচ বৎসরের বালিক। কহিলেন, যে “বাবা | পীতলের থালায় ত কেহ ভাত খায় না ? তবে পী তলের থালা কেন দিয়াছেন ?" ভৈরবনাথ, বালিকার কথায় আপনার ভ্রম বুঝিলেন । তখনই র্কাসার একখানি থালা অনাইয়। অন্নদান সাজাইয়া শ্রাদ্ধ করিলেন । বালিকার এই সুব্যবস্থাসঙ্গত কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠা দেখিয়া, তিনি আশ্চৰ্য্যান্বিত হইলেন। কেননা, অন্নদানের পীতলের থালার ব্যবহার, চিরদিন প্রায় সৰ্ব্বত্রই চলিয়। আসিতেছে, অথচ তাহার দোষ কাহারই উপলব্ধি হয় নাই । পঞ্চমবধীয়া বালিকা, আজি সেই দোষ দেখাইয়। দিলেন । শরৎমুন্দরীর চারি বৎসর বয়সের ধৰ্ম্মামুরক্তি, মেধা ও প্ৰতুৎপন্ন মতিত্বের আর দুই একটা দৃষ্টান্ত দিয়া এই অধ্যায় শেষ করা যাইতেছে। ভৈরবনাথের নিত্য পূজার পর, বালিকা, সেই আশনে উপবেশন করিয়া প্রত্যহই নিত্য পূজা ও জপ আদির অভিনয় করিতেন। বিশেষ প্রতিবন্ধক ভিন্ন, তাহার এই ধৰ্ম্ম প্রাণ খেলায় (?) প্রায় বিঘ্ন ঘটিত না । * ইহার পর, ভৈরবনাথের মাত কৃষ্ণমণি প্লেবী, প্রত্যহ, পুরোহিতের নিকট সংস্কৃত ভাষায় বিষ্ণুর শত ও সহস্ৰ নাম শ্রবণ করিতেন ; সেখানে উপস্থিত থাকিয়া তাহা শ্রবণ করাও বালিকার একটা নিত্য কৰ্ম্ম ছিল। প্রত্যহ এইরূপ শুনিতে শুনিতে আশ্চর্য্য

  • ভৈরবনাথের বাড়ীতে বৎসরের মধ্যে দোল, দুর্গোৎসবাদি পূজা পাৰ্ব্বণ যাহ। কিছু হইত ; শরৎকুন্দরীও, তাহার অনুকরণে স্বতন্ত্র ভাবে সেই সমস্ত বিষয়ের আয়োজন করিতেন। তাহার অচলা ভক্তি এবং অপরিসীম উৎসাহে প্রায়ই, তৎসমুদায় কাৰ্য্য অঙ্গহীন হইত না । বরং, তিনি পাঁচ বৎসর বয়স কালে এবং বিবাহ হইৰার পর কৰ্ম্মপটু *ंज्ञांश्ङि चांब्र। ८जङ्घैश् चािं कtंी नकल ६थं। निघ्नग्म निर्दिींश् द्विङिन । खाश्ांड ভৈরবনাথও, আনন্দের সহিত বালিকার সহায়তা করিতেন ।

a-taiusiz= తాడా. , f