পাতা:রামচন্দ্রের বক্তৃতাবলী (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 869 J প্রায়শ্চিত্ত বিধান করিয়াছেন। এরূপ কাৰ্য্য করিবার আপনার অভিপ্রায় কি ?” তিনি অপ্রতিভ হইয়া বলিলেন যে, “বাপু ! তোমরা আবদার করিলে, আর কি করিব ?” শাস্ত্রের এইরূপ অবস্থাই ঘটিয়াছে। শাস্ত্র এক্ষণে শাস্ত্রজ্ঞদিগের উপজীবিকার হেতুস্বরূপ হওয়ায় অর্থের বিনিময়ে যথেচ্ছাচারের করগ্রস্ত হইয়া পড়িয়াছে । শাস্ত্রের অভিমতে, শাস্ত্রের আজ্ঞানুসারে আমরা চলিতে চাহি না । আমাদের ইচ্ছানুক্রমে শাস্ত্রকে পরিবর্তিত করিয়া লইতেছি, সুতরাং শাস্ত্রের কার্য্যাকুরূপ ফল ফলিতে পারিতেছে না। সে যাহা হউক, আমাদের এই ভীষণাবস্থায় কর্তব্যাকৰ্ত্তব্য স্থির করিতে হইলে, প্রভু রামকৃষ্ণের উপদেশই একমাত্র উপায়। আমি তজ্জন্ত র্তাহার কৃপা প্রার্থনা পূর্বক তাহারই আদিষ্ট উপদেশক্রমে অদ্য কার্য্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইয়াছি। Η রামকৃষ্ণদেবের মতে আমাদের শাস্ত্র সকল তিন ভাগে বিভক্ত । বেদ, পুরাণ এবং তন্ত্র। রামকৃষ্ণদেব বলিয়াছেন যে, অদ্বৈত জ্ঞান লাভ করা বৈদিক শাস্ত্রের অভিপ্রায় । অদ্বৈত অর্থে এক ব্যতীত স্থই বুঝায় না। স্থল পৃথিবীতে আমরা প্রকৃত অদ্বৈত বস্তু দেখিতে পাই না । যে দিকে দৃষ্টিপাত করি, আমরা সেইদিকেই বিবিধ পদার্থের বিস্তাস দেখিতে পাই। দেখি নানাপ্রকার মনুষ্য, দেখি নান৷ প্রকার গভী, দেখি নানাপ্রকার বৃক্ষ, লতা, গুল্ম, পশু, পক্ষী, পতঙ্গ, দেখি জল, বায়ু, বহ্নি, সৰ্ব্বত্রে বহুবিধ পদার্থনিচয়ের সমাবেশ দেখিতে পাই, এই পদার্থ সকল কখন আমাদের প্রীতিজনক এবং कथम यांग्रश्रब्रमांहे त्रधौष्ठिरुग्न दलिब्रां ८बांथ श्झ । कथन च्यांग ब्रा ইহাদের দ্বারা মুখশাস্তি লাভ করি এবং কখন অশাস্তির করকবলিত इहेग्न थांकि ।