পাতা:রামচন্দ্রের বক্তৃতাবলী (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 89e J বরফে আসিয়া উপনীত হইল। এতক্ষণে ভাবুক বুঝিল যে, কঠিন বরফে এবং আকাশের প্রভেদ কতদুর । স্থলভাবে উহাদের পার্থক্যের অবধি নাই, কিন্তু কারণচক্ষে আকাশেরই রূপান্তর না বলিয়া আর কিছুই বলা যায় না। তথায় সে আরও বুঝিতে পারিল যে, বরফ, জল এবং বাষ্প, তিনটাই এক অদ্বিতীয় আকাশের বিকাশবিশেষ। অতঃপর ভাবুকের চক্ষে মনুষ্যের ছবি প্রতিফলিত হইল। মনুষ্য অশেষ প্রকার। দুইটী এক রকম মনুষ্য দেখিতে পাওয়া যায় না, দুই জনের ঠিক এক রকম বর্ণ দেখা যায় না। কিন্তু মনুষ্যদেহ সকলেরই এক প্রকার। হিন্দু মুসলমান ম্লেচ্ছ প্রভূতি কাহারও দৈহিক বন্দোবস্তের তারতম্য হয় না। একখানি দেহ-তত্ত্ব (Anatomy. ) পাঠ করিলে সমগ্র পৃথিবীস্থিত মনুষ্যের রত্তান্ত অবগত হওয়া যায়। এইরূপে একে একে স্কুল পদার্থ লইয়া বিচার করিলে প্রত্যেক পদার্থের আদি কারণ আকাশে যাইয়া পৰ্য্যবসিত হইয়া থাকে । পুৰ্ব্বে বলিয়াছি যে, আকাশের অস্তিত্ববোধ কেবল বোধে বা জ্ঞানে অবস্থিতি করে। এই নিমিত্ত জ্ঞানই সকল পদার্থের কারণবিশেষ । স্কুল জগতের এই জ্ঞানকে অদ্বৈত জ্ঞান কহে । বৈদিক শাস্ত্র এই জ্ঞান অতিক্রম করিয়া যাইতে বলেন । এই জ্ঞানেরই যখন কোন নিদিষ্ট আকার প্রকার নাই, উপলব্ধি বা ভাবনার কিছুই নাই, তখন র্তাহার অতীত বস্তু ধারণা করা মনুষ্যবুদ্ধি এবং মনেরও সাধ্যাতীত কথা । এই নিমিত্ত, সেই অনাদি বস্তুকে বাক্যমনের অতীত বিষয় বলিয়া শাস্ত্রে উল্লিখিত হইয়াছে। মনুষ্যমন যদিও য়েই পরমপদার্থকে সাধারণ চিস্তার প্রণালীমতে ধারণা করিতে অসমর্থ হয় বটে, কিন্তু কাৰ্য্যকারণবিচারমতে র্তাহার অস্তিত্ব স্বীকার করিতে হয়। যেহেতু, জ্ঞান বলিয়া যখন একটী বিষয় ब्रश्ञिां८छ्, छांश तिमी चांथ८ग्न कर्षमहे थांकिtङ *ां८व्र नl । उषांषि च्षांहेि,