গোগ। 嚇 তাঁহাতেই যজ্ঞ হইত। যেখানে সেখানে হইতন । পরে, ক্রমে, যেখানে বেদঞ্জ ব্রাহ্মণ পাওয়া যায়, সেই স্থানই যজ্ঞের উপযুক্ত বলিয়া বিধি প্রচারিত হইয়াছিল । ইহ শতপথ ব্রাহ্মণের তৃতীয় কাণ্ডে উল্লিখিত আছে। “তত্ত্বহোবাচ যাজ্ঞবল্কো বাষ্মায় দেবযজনং জোষয়িতুমৈম। তৎ সত্যযঞ্জেহব্ৰবীৎ সৰ্ব্ব বা ইয়ং পৃথিবী দেবযজনং যত্র বা অস্তে ক চ যজুষৈব পরিগৃহ যজিয়েতি ।” ইহার অর্থ এই যে, যজ্ঞবল্ক্য ঋষি বলিলেন যে, আমরা একসময়ে বাষ্মের জন্ত যজ্ঞোপযুক্ত স্থান অন্বেষণ করিতেছিলাম, পথে সাতাযজ্ঞের সঙ্গে দেখা হইলে তিনি বললুেন, সকল স্থানেই যজ্ঞ হয়, তোমরা যথা ইচ্ছ, যেস্থানেই ময়লাভ হইবে সেই স্থানেই তোমার বাষ্ম কে লইয়া যজ্ঞ কর। এইরূপ স্থান নিশ্চয় হইলে তথায় প্রথমতঃ একটা মণ্ডপ নিৰ্ম্মাণ করা হইত। তাহ চারিদিকে সমান ও প্রত্যেক দিকে ১২ অরত্বি প্রমাণ (কনুই হইতে হস্তের কনিষ্ঠাঙ্গুলির মূল পৰ্য্যন্ত অরঞ্জি শব্দের অভিধেয়। যাহাকে আমরা “মুটুমহাত” বলি ; অর্থাৎ এক হাত পূর্ণ নহে, সেই মুষ্টিবদ্ধ হস্তই অরত্বি ) । এই মণ্ডপটার নাম “প্রাচীন বংশ ৷’’ ইহার চারিট দ্বার থাকে, সুতরাং ইহাকে চতুদ্বার মণ্ডপও বলে। এই মণ্ডপের চারিদিক্ তৃণাচ্ছাদিত করা হয় । এইরূপে প্রাচীন বংশ মণ্ডপের নির্মাণ সমাপ্ত হইলে এবং যন্ত্রীয় তাব ব্যের আয়োজন পূর্ণ হইলে ঋত্বিক্ অর্থাৎ পুরোহিতেরা যজমানকে সেই গৃহে লইয় গিয়া দীক্ষিত করান (যজ্ঞ-বিষয়ক উপদেশ দেন, যজমানও তাহা স্বীকার করেন )। সোমর্যাগে কত গুলি পুরোহিত বা ঋত্বিকৃ অবিশ্বক হইত, তাহা এস্থলে বল আবগুক হইতেছে। w সকল যজ্ঞে সমান ঋত্বিকৃ অবিশ্বক হয় না। অগ্ন্যাধ্যেয় যাগে ৪, অগ্নিহোত্রে ১, দর্শপেীর্ণমাস প্রভৃতি যাগে ৪, চাতুমস্তি যাগে ৫, পশুবন্ধ যাগে ৬, সেমিযাগে ১৬ । এই ১৬ জন ঋত্বিকের ভিন্ন ভিন্ন নাম ও কাৰ্য্য আছে। নাম যথা -“ব্ৰহ্মা" SBBBSS SBBSS SBBSS SBBBBBS SBBBS BBBBBBS SBBSBBBSS SBBSS SBBBBBS SBBBBBSS SBBSS SBBBBS “ক্ষুব্রহ্মণ্য” “গ্রাবস্তং" এবং “উকুতা"। o # BBBDD BBB SBBS BBBB BB BB BBBB SBD DD
