গোময়ী { *精 অনস্তর মগুপের মধ্যে সমান চারিট প্রকোষ্ঠ নিৰ্ম্মণ পূর্বক তাহার আগ্নেয় { অগ্নিকোণস্থিত) প্রকোষ্ঠের মধ্য-স্থলে হস্তপ্রমাণ সমচতুরঙ্গ (স্কোয়ার) রেখা কল্পনা করিয়া, প্রত্যেক কোণের প্রান্ত প্রদেশে বিস্তারে অৰ্দ্ধ হস্ত এবং গভীরতার এক হস্ত, এরূপ চারিটী গৰ্ত্ত করা হয় । গৰ্ত্তের মুখে বক্ত্রণকাষ্ঠের অথবা যজ্ঞডুমুর কাঠের চারি খানি ফলক দ্বারা পুটিত অর্থাৎ আবদ্ধ করিয়৷ তদুপরি বৃষচৰ্ম্ম তদুপরি শিলাপট্ট (পাথরের পাট ) রাখা হয়। তাহাতেই রস নিষ্কাষণের নিমিত্ত সোম পেষণ করা হইয়া থাকে। ሳ . . . s. “হবিধান” মগুপের সম্মুখে “পৃষ্ঠ্যা” নামক স্থানের দক্ষিণে “হবিধান” মণ্ডপের ন্যায়ু সদোমণ্ডপ” রচনা করা হইয়া থাকে। এই মণ্ডপ দশ অরঞ্জি প্রমাণ পূৰ্ব্বায়ত, নয় অরক্মি দীর্ঘ, চতুরস্র, স্তম্ভস্থশোভিত এবং সুপরিষ্কৃত করা হয়। এতাদৃশ সদোমগুপের ঠিক মধ্যস্থলে যজমানের তুল্যপ্রমাণ একট ঔদম্বরী স্থণা (যজ্ঞডুমুর কাঠের খোটা ) প্রোথিত করা হইয়া থাকে। পশ্চাৎ জাগ্নিপ্রশালার নিৰ্ম্মাণ এবং তাহ সদোমণ্ডপ ও হবিধান মণ্ডপ এই দুয়ের উত্তর ভাগেই হইয়া থাকে। ইহার আয়তন ও বিস্তারাদি প্রায় পূৰ্ব্বের মত পূৰ্ব্বপশ্চিম দীর্ঘ। ইহার এক অৰ্দ্ধাংশ বেদীর প্রাস্তপ্রদেশে প্রবিষ্ট, এবং অপর অৰ্দ্ধাংশ বেদীর বাহিরে নিঃস্থত থাকে। ইহার দুইটী দ্বার থাকে, দক্ষিণ দিকে একটী ঔ? পূৰ্ব্বদিকে একট। ৷ - . . ." উল্লিখিত সঙ্গোমগুপে বা আগ্নিপ্রশালায় মৃত্তিক ও কাকরের হস্ত প্রমাণ যে সকল বেদী নিৰ্ম্মাণ করা হয়, যাজ্ঞিকগণ সে গুলিকে “ধিষ্ণ” বলিয়া উল্লেখ করেন। তন্মধ্যে আগ্নিপ্রশালার দুইটী “ধিষ্ণ্য" অর্থাৎ দক্ষিণ ভাগে একটা (ইহার নাম মার্জালীয় ) উত্তর ভাগে একটী ( ইহার নাম আগ্নিস্ত্রীয় )। অপিচ হোতার জন্য ১, মৈত্রাবরুণের জন্ত ১, প্রশাস্তার জন্য ১, ব্রাহ্মণাচ্ছংশীয় জন্ত ১, পোতার জন্ত ১, নেষ্টার জন্ত ১, এবং অচ্ছাবাকের জন্ত ১, এই সাতটী ধিঞ্চ্য সদৌমণ্ডপ মধ্যে নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে। " ,' “. মহাবেীর সন্মুখভাগে এবং আহবনীর কুণ্ডের সন্নিকটে যন্দ্রীয় ঘূপস্তম্ভ উচ্ছিত করী হয় । * , STiBD DiS uB Bg uS BBBB BBS BBBBB BBB u iBB BBB Bgg DB BBB BB BBBS कäöग्न चांद्भः श्रकृॉरब *** कt#ध्न चांब्री भिहिंड इक्वेऽ 1 *
