懿 ब्रङ्ग-झाँझ्छु ! ఫిలి অর্থবা নীলকণ্ঠ নামক পক্ষীর গলবর্ণের স্থায়, কতক কালায় পুষ্পের বর্ণের স্থায়, কতক কৃষ্ণাপরাজিত পুষ্পের দ্যায়, কতক গিরিকণিকার দ্যায়, ( ইহাও এক প্রকার অপরাজিত পুষ্প ) প্রভাযুক্ত হইয় থাকে। অপর কতকগুলি নিৰ্ম্মল সমুদ্রজলের স্তায়, কতক বা ময়ূরের কণ্ঠের ছায়, কতকগুলি নীলীরসের বুদ্ধদের দ্যায়, কতক বা মন্তকোকিলের কণ্ঠের স্তায় বর্ণবিশিষ্ট হইয়া থাকে তথায় এবমাকারের বহু নীলমণি জন্মে। পরন্তু সে সমস্তই মহাগুণ-শালী ও বিস্পষ্ট বর্ণ ও শোভাধারী । দোষ ও গুণ । “মৃৎ-পাষাণ-শিল-বঞ্জ-কর্করাভাসসংযুতাঃ । অত্রিকাপটলচ্ছায়াবর্ণদোষৈশ্চ দূষিতা; ॥” মৃত্তিকা, পাষাণ, শিলা, বজ্র, ( অথবা গিরিবজ-ইহাও এক প্রকার প্রস্তর ) ও কাকর-যুক্ততা এবং অত্রিকাপটলাখ ছায়াদি দোষ ও বর্ণদোষে দূষিত মণি সকল উৎপন্ন হয় । “তত এবহি জায়ন্তে মণয়স্তত্র ভূরয়ঃ । শাস্ত্রসংবোধিতধিয়স্তান প্রশংসস্তি স্বরয় ॥” “ধাৰ্য্যমাণস্ত ষে দৃষ্টা: পদ্মরাগমণেগুণাঃ। ধারণাদীন্দ্ৰনীলস্ত তানেবপ্নোতি মানবঃ ॥ যথা চ পদ্মরাগাণাং জাতু কর্তৃভ{ং ভবেৎ। ইন্দ্রনীলেশ্বপি তথা দ্রষ্টব্যমবিশেষতঃ ॥” সে স্থানে তদ্বৎ অনেক প্রকার মণি জন্মে। রত্নশাস্ত্রজ্ঞানজ-নিৰ্ম্মলবুদ্ধিসম্পন্ন পণ্ডিতেরা সে সকলকেও প্রশংসা করিয়া থাকেন । ধাৰ্য্যমাণ পদ্মরাগমণির যে সকল গুণ নির্দিষ্ট আছে—মনুষ্য ইন্দ্রনীল ধারণ দ্বারা সে সমস্তই লাভ করিয়া থাকে । পদ্মরাগ মণিতে যে সকল ভয়-সম্ভাবনা আছে, ইন্দ্রনীল মণিতেও সে সমস্তের সম্ভাবলা আছে । পরীক্ষা । “পরীক্ষাপ্রত্যয়শ্চৈব পদ্মরাগঃ পরীক্ষ্যতে । ত এব প্রত্যয় দৃষ্ট ইন্দ্ৰনীলমণেরপি।” ३** 弗
