१२s' ब्रु-ब्रश्छ । যে সকল কারণ বা উপকরণ দ্বারা পদ্মরাগের পরীক্ষা লিঙ্ক হয়, সেই সমস্ত স্বারা ইজনীলের পরীক্ষা হয় । “রাবস্তুষ্ণ ক্রমদগ্নিং পদ্মরাগঃ পয়োগতঃ। ইন্দ্ৰনীলমণিন্তস্মাৎ ক্রমেত মুমহত্তরম, ॥” “তথাপি ন পরীক্ষার্থং গুণানামভিবৃদ্ধয়ে । মণিরগ্নেী সমাধেয়ঃ কথঞ্চিদপি কশ্চন।” “অগ্নিমাত্রাইপরিজ্ঞানে দাহদোষৈশ্চ দূষিতঃ। পোহনর্ধায় ভবেন্তর্ভু, কওঁ, কারয়িতুস্তথা ।” পয়ঃস্থ পদ্মরাগমণি যে পরিমাণে উত্তাপ আক্রম (সহ) করিতে পারে, ইন্দ্রনীল মণি তাছা অপেক্ষ মহত্তর উত্তাপ সহ করিতে পারে। যদিও অগ্নির দ্বারা পরীক্ষা হয়, তথাপি তাহা করিবে না, অর্থাৎ কোনক্রমেই পরীক্ষার জন্ত অগ্নিসংযোগ করিবে না। যেহেতু অগ্নির পরিমাণ না জানিতে পারিলে তাহ দাহ-দোষে দুষ্ট হয় এবং সেই দুষিত মণি তখন ধারণ কর্তার ও পরীক্ষাকর্তার অনিষ্টের হেতু হইয়া দাড়ায় । বৈজাত্য নির্ণয় । “কাচোৎপলকরবীরফটিকাদ্য ইহ বুধৈ সবেদুৰ্য্যাঃ । কথিত বিজাতয় ইমে সদৃশ মণিনেন্দ্রনীলেন। গুরুভাবকঠিনভাবাচ্চ তেষাং নিত্যমেব বিজ্ঞেল্পেী । কাচদ যথাবত্নত্তরবিবৰ্দ্ধমানে বিশেষেণ ॥” রত্বজ্ঞ পণ্ডিতেরা বলিয়াছেন, যে কাচ, উৎপল, করবীর, স্ফটিক ও বৈদুৰ্য্য নামক কতকগুলি বিজাত মণি অাছে—সে সমস্তই দেখিতে ইন্দ্ৰনীলমণির গুtয় । উহাদের প্রত্যেকটাতেই গুরুত্ব ও কাঠিন্য—এই চুটীর অস্তিত্ব সৰ্ব্বদাই লক্ষ্য করিবে। বিশেষতঃ কাচ অপেক্ষ ঐ দুএর যথাযোগ্য আধিক্যের সত্তা অমুভব করিবে । “ইন্দ্রনীলে যদ কশ্চিৎ বিভৰ্ত্তাতাম্রবণতাম্। রক্ষণীঙ্গে তথা তাত্রে করবীরোৎপলাবুভৌ | “যন্ত মধ্যগত ভাতি নীলস্তেন্ত্রায়ুধপ্রভা। তন্দ্ৰিনীলমিতাছমৰাৰ্থংভুৰি দুৰ্লভম্। - - 説為、
