為\öき রত্ন-রহস্ত । সম্প্রতি ভাইনার কাচের কাপড় পর্যন্ত প্রস্তুত হইয়াছে। মিউনিচ, নরেন্বৰ্জ, পারিশ, বারমিংহ্যাম, এডিনবরা প্রভৃতি স্থানে কাচের উপর ৰিবিধ উৎকৃষ্ট চিত্র প্রস্তুত হইয়া থাকে । রুধিরাখা । রুধিরাথ্য নামধেয় মণিকে কেহ স্বল্পরত্ব মধ্যে কেহ বা উপরত্ব মধ্যে গণন করিয়া গিয়াছেন। বৃহৎসংহিতা ও অগ্নিপুরাণ প্রভৃতি বহুগ্রন্থে ইহার উল্লেখ আছে ; কিন্তু তাহার কাস্তি, গুণ, বর্ণ, কি পরীক্ষা কিরূপ ? তাহ বর্ণিত হয় নাই। কেবল একমাত্র গরুড়পুরাণে ইহার যৎকিঞ্চিৎ বর্ণনা দৃষ্ট হয় । ሻoi– “হুতভূগরূপমদায় দানবস্য যথেন্সিতম্। নৰ্ম্মদায়াং নিচিক্ষেপ কিঞ্চিৰ্দ্ধনাদি ভূতলে । তত্ৰেজ্ঞগোপকলিতং শুকবক্তবর্ণং সংস্থানতঃ প্রকটপীলুসসমানমাত্ৰম্। নানা প্রকালবিহিতং রুধিরাথ্যরত্ন মুদ্ধত্য তস্ত খলু সৰ্ব্বসমানমেব ! মধ্যেদুপাণ্ডুরমতীববিশুদ্ধবৰ্ণং তচ্চেন্দ্ৰনীলসদৃশং পটলং তুলে স্তং । সৈশ্বৰ্য্যভূত্যজননং কথিতং তদেব পঙ্কঞ্চ তৎ কিল ভবেৎ সুরবজবর্ণম্।” হতাশন সেই দানবের রূপ যথেঞ্চিত গ্রহণ করিয়া নৰ্ম্মদ নদীতে নিক্ষেপ করিয়াছিলেন । তাহাতে মকমলীপোকার চিহ্নবিশিষ্ট শুকচঞ্চুতুল্য এক প্রকার মণি উৎপন্ন হইয়াছে। ইহা প্রমাণে প্রায় বড় পীলুফলের ন্তায় হয় এবং তাহা উত্তোলন করিলে পর শিল্পীরা তাহাকে নানা আকারপ্র কারবিশিষ্ট করিয়া থাকে । যাহার মধ্যস্থল জ্যোৎস্নার ন্তায় বিশুদ্ধ শুভ্রবর্ণ ও পাশ্ব ইন্দ্ৰনীল তুল্য হয়, কথিত আছে যে, তাহ ধারণ করিলে ঐশ্বৰ্য্য বৃদ্ধি হয়। এই রত্ন পক হইলে বজ্রবর্ণ হইয় থাকে। ధీs *
