ब्रैं★-द्रेश्ॐ । $8}. সেই মণি প্রতিদিন ৮ ভার * সুবর্ণ পৃষ্টি করিয়া থাকে এবং সেই মণি যেস্থানে পূজিত হইয় থাকে, সেস্থানে ছুর্ভিক্ষ, মরক, উৎপাত, রোগ, শোক, ও সৰ্পভয় প্রভৃতি কোন অমঙ্গল থাকে মা । মায়াবী প্রতারক লোকেরাও তথায় বাস করিতে পারে না । শ্ৰীকৃষ্ণ কোন এক সময়ে রাজা উগ্রসেনের নিমিত্ত সত্রাজিতের নিকট উছ চাহিয়াছিলেন ; কিন্তু অর্থলোভী সত্রাজিৎ তাহ তাঙ্কাকে প্রদান করেন নাই। দুষ্ণের প্রার্থনা ভঙ্গ করিলে যে দোষ হইবে তাহা তিনি তৎকালে মনে করেন माँझे । সত্রাজিতের ভ্রাতা প্রসেন একদিন সেই মহা প্রভান্বিত মণি কণ্ঠে ধারণ করিয়া মৃগয়ার নিমিত্ত অশ্বারোহণে বনভ্রমণ করিতেছিলেন, এমন সময়ে এক মহাসিংহ আসিয়া তাহাকে ও তাহার অশ্বকে বিনাশ করিয়া সেই চাকচিক্যময় অদ্ভুত মণিখণ্ড লইয়া পৰ্ব্বতোপরি পলায়ন করিল । ঋক্ষরাজ জাম্ববান যদৃচ্ছাক্রমে তথায় আগমন করিয়াছিলেন। তিনিও সেই মণিলোভে সিংহকে বিনাশ করিলেন এবং সেই মণিটা লইয়া স্বীয় শিশু-অস্তুজের কণ্ঠভূষা করিয়া দিলেন। r এদিকে সত্রাজিৎ ভ্রাতা প্রসেনের অনাগমনে নিতাস্ত পরিতপ্ত হষ্টয়া এই বলিয়া বিলাপ করিতে লাগিলেন যে, আমার ভ্রাতা মণিগ্রীব হইয়া বনে গিয়াছিল, হয় ত কৃষ্ণই মণির লোভে তাহার প্রাণসংহার করিয়াছেন । সত্রাজিতের এই বিরল বিলাপ ক্রমে লোকের কর্ণগোচর হইল। ক্রমে সকল ব্যক্তিই ঐ কথা লইয়া কণাকণি করিতে লাগিল এবং ক্রমে কৃষ্ণও তাহ শুনিলেন । কৃষ্ণ নিতান্ত পরিতপ্ত হইয়া সেই অপযশ মার্জনের উদ্দেশে নাগরিক লোকদিগকে সঙ্গে লইয়া প্রসেন যে পথে গিয়াছিল—সেই পথ অবলম্বন করিয়া চলিলেন । সকল ব্যক্তিই বনপ্রবেশ করিয়া দেখিল, প্রসেন ও প্রসেনের অশ্ব সিংহকর্তৃক
- ২০ তোলায় এক ভার। ৮ ভারে ১৬• তোলা। ভাবার্থ এই যে, বিপুল ধনগমের সময় ও নিতান্ত উন্নতির সময় ভিন্ন উছ কাহারও হস্তগত হয় না। 'কহিনুর ” মণিই ইহার शृंडेॉड । o
woe to
