চতুর্শ পরিচ্ছেদ । స్త్రీt दांग्नांनि ६ शांक्लीनि कांद्रप्रठि म । अांद्रकांन् স্বাপয়তি স্ম। শূরাংশ্চোদরতি স্ম। চতুৰু নগরদ্বরেষু চতুরে মহাসেনাবৃদ্ধিান স্থাপন্নতি স্ম । বোধিসত্ত্বলা পরিপ্লক্ষণাৰ্থং য এনং রাত্রিদিবং রক্ষস্তি স্ম। মা বোধিসত্ত্বোস্থভিনিষ্ক মিষ্যতীতি । অস্তঃপুরে আজ্ঞাং দদাতি স্ম । মাস্ম পদাচিৎ সঙ্গতিং বিচ্ছেংস্তথ। স্ত্রীমায়াশোপদর্শয়ত । নিবধ্নীত কুমারং যথাসুরক্তচিত্তেম নির্গক্ষেৎ প্রত্ৰজায়ৈ ।” বোধিসত্ত্বের রক্ষার্থ প্রাকার সকল উচ্চ হইতে উচ্চতর করা হইল। পরিখ সকল খানিত হইল। দ্বার সকল দৃঢ় করা হইল। রক্ষিপুরুষ স্থাপিত হইল। নগরদ্বাবে সেনাবুই স্থাপিত হইল। তাহারা দিবারাত্র অতঞ্জিতচিত্তে বোধিসত্ত্বের বক্ষার্থ জাগরিত থাকিল। অন্তঃপুরমধ্যে আজ্ঞা প্রচারিত হইল যে, ক্ষণকালের নিমিত্তেও যেন সঙ্গীতবিচ্ছেদ না হয় এবং স্ত্রীমায়া যেন অনুক্ষণ প্রদর্শিত হয়। কুমার যাহাতে সীমায়ায় বদ্ধ ও নিবিষ্টচিত্ত হয়, প্রব্রঞ্জার নিমিত্ত বহির্গমন না করে, সতত তাহারই চেষ্টা করা হউক । কথিত আছে, ঐ দিন শাক্য-মহানগর কুমারের নিক্রমশঙ্কায় অত্যন্ত ব্যাকুল হইয়াছিল এবং সৰ্ব্বশাক্যগণ মিলিত হষ্টয়া সেই দিবস ও সেই রাত্রি নিদ্রালস্তাদি রহিত, ভীত, এস্ত ও উদ্বিগ্ন হইয়া অতিবাহিত করিয়ছিল। পঞ্চম পরিচ্ছেদ । শাক্যগণের দুনিমিত্ত দৰ্শন-গোপীর স্বপ্ন-শাক্যসিংহের নিষ্ক মচিস্তা শুদ্ধোনের সহিত কথোপকথন-অন্তঃপুরের অবস্থা— পুরপরিত্যাগ ও ছন্দৰ-সংবাদ । রাজা চারি দিন চারিবার উদ্যান-যাত্রার উদ্যোগ করিলেন, কিন্তু শাক্যসিংহ চারিদিনই প্রতিনিবৃত্ত হইলেন । তিনি দিব্য চক্ষে দেখিতেছেন, জগৎ অনিত্য অধ্রুব ও স্বপ্নতুল্য। সেই চারি দিনের শেষ निहे उँाइड्र cभरु नि-ज९गाँच्नবাসের শেষ দিন-ভোগের চরম দিন। সেই দিন হষ্টভেট তিনি নির্জনসেবী,
