இஷ் ভারত্ত-রহস্ত । “মেষ্টিকং মুৎসরুজ্ঞেয়ং প্রাদেশোল্পতিভূষণম্। সিতাগ্রমুন্নতন্ত্রীবং পৃথুদরসিতং তথা ॥” মেষ্টিক অস্ত্রের ৎসরু অর্থাৎ মুষ্টিস্থান অতি উৎকৃষ্ট । ইহার উচ্চতা প্রদেশ অর্থাৎ অৰ্দ্ধহস্ত। অগ্রভাগ তীক্ষ বা শাণিত এবং গ্রীবদেশ কিছু উচ্চ। উদর প্রদেশ স্থল ও সুশাণিত । এই মৌষ্টিকাস্ত্রের কার্য্য খড়গকার্য্যের ন্যায় বিচিত্র ও বহুবিধ । পরিঘ— “পরিঘোবস্তু,লাকারস্তালমাত্র: মুতারব | বলৈকসাধ্যসম্পাতত্ত্বস্মিন জ্ঞেয়ে বিচক্ষণৈঃ ” পরিঘ অস্ত্ৰটী বৰ্ত্তল অর্থাৎ মূগোল । লম্বে পুরুষপ্রমাণ অর্থাৎ সাদ্ধ ত্ৰিহস্ত । ইহা কেবল বলপূর্বক নিক্ষেপ করিতে হয়। ময়ূখী—এ অস্ত্রের অন্ত নাম কি ? তাহ জানি না । ফল, বৈশম্পায়নোক্ত ধনুৰ্ব্বেদ ভিন্ন অন্ত কোন গ্রন্থে এ নাম দৃষ্ট হয় না । উল্লিখিত গ্রন্থে ইহার যেরূপ বর্ণনা আছে, পাঠকবর্গ তাহা দৃষ্ট করুন। “ময়ুখী কৃতষষ্টিঃ স্তাৎ মুষ্টিযুক্ত নরোন্নত । কিঙ্কিণীসকৃত চিত্র ফলিকাসহকারিণী ॥ আঘাতঞ্চ প্রতীঘাতং বিঘাতং পরিমোচনম্। অভিদ্রবণমিত্যেতে ময়ুর্থী পঞ্চ সংশ্রিতা: ॥” পুরুষ প্রমাণ এক দীর্ঘ যষ্টি, তদগ্রে ফল ও তদ গাত্রে কিঙ্কিণীজাল এবং ইহার মুষ্টি আছে। আঘাত, প্রতিঘাত, এবং বিঘাত, পরিমোচন ও অভিদ্রবণ, এই পাচ কাৰ্য্য ইহার আশ্রিত। শতঘ্নী— এই শতঘ্নী সম্বন্ধে অনেকে অনেক প্রকার কল্পনা করিয়া থাকেন। কেহ বলেন, আধুনিক কামান আর পূর্বকালের শতন্ত্রী একই বস্তু। কেহ বলেন, পূৰ্ব্বকালে এক প্রকার প্রস্তর-নিক্ষেপক কাষ্ঠযন্ত্র ছিল, তাহাই তৎকালের শতঘ্নী । বস্তুতঃ এই দুই মতের কোন মতেরই পোষক প্রমাণ পাওয়া যায় না। পরন্তু “শতন্ত্ৰী” এই নামের ব্যুৎপত্তি প্রতি দৃষ্টি করিলে উক্ত উভয় মতই যথার্থবাদী বলিয়া গণ্য হইতে পারে। নীলকণ্ঠ ভট্ট মহাভারতের টীকায় উক্ত উভর মতই গ্রহণ করিয়াছেন, কিন্তু রামায়ণের টাকাকার রামানুজ স্বামী ইহাকে কণ্টকময়ী বৃহৎ যুগের বলিয়া ব্যাখ্যা করিয়াছেন। বৈশম্পানোক্ত ধস্তুর্বেদের StB BBB BBB BBBBB BBBB BBBB BBBB BBBBS BBS
