8 ° ভারত-রহস্ত । ধন্থৰ্ব্বেদ নাই। শিবের ধনুৰ্ব্বেন্ধ নাই, বিশ্বামিত্রের ধমুৰ্ব্বেদও নাই। তবে আর কোন পুস্তকের দ্বারা আমরা উহার মৰ্ম্মগ্রহ বা রহস্ত শিক্ষা অন্বেষণ করিব ? কযেকাযেই সে সকল এখন আমাদিগের নিকট উপকথা বা রূপক কাব্য বলিয়া নির্ণীত হইতেছে। যদি বলেন, তবে এ চাপল্য কেন ? প্রবন্ধ শীর্ষে “ধনুৰ্ব্বেদ’’ মুকুটার্পণ করাই বা কেন ? ইহাতে আমার বক্তব্য এই যে, মনের আবেগ । বহুকাল হইতে আমার চিত্তে যে আবেগ উপস্থিত হইয়াছিল তাঙ্গ কথঞ্চিৎ উপশম করাই এ চাপল্যের বা ধনুৰ্ব্বেদ-শীর্ষক প্রবন্ধ প্রকাশের উদ্দেশু । আমি বাল্যকালাবধি ধনুৰ্ব্বেদের অনুসন্ধান ও তৎপুস্তক লাভার্থ বহুব্যয় স্বীকার করিয়া অবশেষে যে কিছু অত্যন্ত্র গ্রন্থ ও তন্নিহিত জ্ঞাতব্য সংগ্রহ , করিয়াছি, অদ্য সহৃদয় পাঠকগণকে সে গুলি উপহার দিয়া সেই চিরসঞ্চিত সংকল্পের উদযাপন করিব । ধনুৰ্ব্বেদ নামক স্বতন্ত্র গ্রন্থ এক্ষণে পাওয়া যায় কি না সন্দেহ । পরস্তু ধমুৰ্ব্বেদের সংগ্রহকারক আচাৰ্য্যগণ বলেন যে, প্রথমে ব্ৰহ্মা ও মহাদেব এই বেদ প্রচার করেন, সুতরাং ব্রহ্মার কৃত ধনুৰ্ব্বেদ ও শঙ্করকৃত ধনুৰ্ব্বেদ পূৰ্ব্বে ছিল বলিয়া অসুমিত হয় । তৎপরে বিশ্বামিত্র মুনি ও ব্যাস তাহার সংক্ষিপ্ত সার সংগ্ৰহ করিয়া দুইখানি ধনুৰ্ব্বেদ রচনা করিয়াছিলেন । তৎপরে আর কেহ নিরবচ্ছিন্ন ধনুৰ্ব্বেদ বলেন নাই । যাহারা যাহারা বলিয়াছেন, তাহার প্রসঙ্গ ক্রমে অত্যন্ন কথাই বলিয়াছেন। সেই প্রাসঙ্গিক সংগ্ৰহ গুলিই এক্ষণে পাওয়া যায়, আমি যাহা সংগ্ৰহ করিয়াছি, তাহার নাম এই— মহর্ষি উশনা কৃত নীতিসার, বৈশম্পায়নোক্ত ধনুৰ্ব্বেদ, আগ্নেয় ধনুৰ্ব্বেদ, বৃদ্ধশাঙ্গ ধর, বীরচিন্তামণি, লঘুবীরচিন্তামণি, কামনাক, নীতিময়ুখ ও যুদ্ধ জয়ার্ণব । এতদ্ভিন্ন মহাভারত ও রামায়ণের সঙ্কলনও অাছে । মধুসূদন সরস্বতী কৃত প্রস্থানভেদ পাঠে জানা যায় যে, বিশ্বামিত্রঙ্কত মূল ধনুৰ্ব্বেদ তিনি দেখিয়াছিলেন । কেননা উক্ত গ্রন্থে যত অধ্যায় আছে তাহা তিনি বলিয়াছেন এবং প্রত্যেক অধ্যায়ে যে সকল বিষয়ের উপদেশ আছে, তাছাও তিনি স্বকৃত প্রস্থানভেদে বর্ণন করিয়াছেন । * 鑒 • মধুসূদন কৃত প্রস্থান ভেদে বাছ লিখিত আছে, তাই এই— · - SDDBBBBBB BBBB BBBBBB BDDD BuS DD BBBBBBBS BBB S DDD DDBBBBtS DDDD BBBBS BBBS BBBBBS BB BBBBB BDD BB BBBBBBBBD DDDS DD BBBB BBB DBBB DDBDDDBB DDGGS
