পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৫৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

జక్షీ বুদ্ধদেব । ভেন । আমি পৈতৃক ধন পাইয়াছি। বহু আমি পাইয়াছি, তাহ। আপনাকে উপহার দেওয়া কৰ্ত্তব্য ”এই বলিয়া গৌতম রাজাকে অনেক ধৰ্ম্ম কথা বলিলেন । সে সকল গুনিয়া শুদ্ধোদনের মন প্রবোধ মানিল না । তিনি তাছার ভিক্ষাপাত্র নিজ হস্তে গ্রহণ পূৰ্ব্বক তাহাকে সঙ্গে লইয়া অন্তঃপুর প্রদেশে গমন করিলেন। যিনি রাজপুত্র ছিলেন, তিনিই আজ ধৰ্ম্মরাজ । তাছার সেই রাজদেহে স্বগীয় আত্মার আবেশ বা সংযোগ হওয়াতে তাহ দ্বিগুণিত অপূৰ্ব্বশোভান্বিত হইয়াছে । মস্তক কেশহীন, পরিধেয় গৈরিক বস্ত্র, হস্তে ভিক্ষাপাত্র, চরণদ্বয় পান্ত্রকবিহীন, অঙ্গ আভরণখুষ্ঠ, তথাপি এই নবসন্ন্যাসীর অত্যুত্তম শ্ৰী দর্শক মওলীর মন প্রাণ শীতল করিল। বিমাতা গৌতমী ও অন্যান্য নারীগণ র্তাহার নিকটে আসিয়া অবিরলধারে অশ্রু বর্ষণ করিলেন ! বুদ্ধদেব দেখিলেন, তন্মধ্যে গোপা নাই । গোপ অনুপস্থিত । গোপার সহচরী আগমন কালে গোপাকে ডাকিয়াছিল, কিন্তু গোপী বলিয়াছিলেন, “আমি যাইব না । আমার যদি ভক্তি থাকে ত আমি এই স্থানে বসিয়াই গুণধরকে দেখিতে পাইব ।” সহধৰ্ম্মিণী অনুপস্থিত দেখিয়া গৌতম দুইজন অন্তরঙ্গ শিষ্য সহ গোপার গৃহভিমুখে যাইতে লাগিলেন । শিষ্য দিগকে বলিয়া দিলেন, এই রমণী যদি আমাকে ম্পর্শ করে ত তোমরা বাধা দিও না । ব্রহ্মচর্যাব্রতধারিণী গোপী দূর হইতে দেখিলেন, এক জন অপূৰ্ব্বমূৰ্ত্তি সন্ন্যাসী তাহার প্রাণের মধ্যে প্রবেশ করিতেছে। গোপী অমনি সসন্ত্রমে দৌড়িয়া গিয়া অভ্যাগত সন্ন্যাসীর চরণতলে নিপতিত হইলেন। বুদ্ধের চরণস্পর্শে গোপার জ্ঞান হইল, তিনি যেন এক প্রদীপ্ত হুভাশনের সন্নিতি হইয়াছেন। আবার সেই মুহূর্বেই মনে হইল, গুণধর তাহার সজাতীয়'নছেন, গুণধর এক স্বৰ্গীয় দেবাত্মজ। কাহাকে স্পর্শ করিলাম ? করিয়া অপরাধিনী হইলাম ? এই ভাবিয়া অমনি তিনি পদতল ত্যাগ করিয়া এক পার্থে গিয়া দাড়াইলেন । বুদ্ধদেব সন্ন্যাস গ্রহণ অবধি স্ত্রী-শরীর স্পর্শ করেন নাই। স্ত্রী-শরীর স্পর্শ করা সন্ন্যাস-ধৰ্ম্মের নিষিদ্ধ । আজ যে তিনি পত্নীকে চরণ স্পর্শ করিতে দিলেন, নিবারণ করিলেন না, ইহাতে কিছু মৰ্ম্ম কথা আছে । তিনি মনে করিয়াছিলেন, ঐ রূপ করিতে দিলে, তিনি তাহাকে বৈরাগ্যের দিকে অাকর্ষণ করিতে পারিবেন । সহধৰ্ম্মিণীকেও মিৰ্ব্বাণসাগরে উপনায়িত করা তাহার অভিপ্রেত। তাহার वै अङिथांग्न कttग भूर्भ श्हेब्राझिण ।