পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৫৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3够器 বুদ্ধদেব । देशेरुमण्ड “sडू५१ीननाडौ” ° थकांद्र शांन व गंभावि निकिंटे আছে । স্বামীদের যোগশাস্ত্রেও ৪ প্রকার ধ্যান বা সমাধি কথিত আছে । ৪ প্রকার সমাধির নাম ও স্বরূপ পুনঃ পুনঃ বলা হইয়াছে। বুদ্ধ যে ষড়বাধিক যোগ অনুষ্ঠান করিয়াছিলেন,তাহা আমাদেরই যোগশাস্ত্রসন্মত। তৎপরে তিনি যে উপায়ে বোধিবৃক্ষমূলে নিৰ্ব্বাণ-জ্ঞান লাভ করেন,—সে উপায় আমাদেরই যোগশাস্ত্রের নিবীজ-সমাধি লাভের উপায়। এ সকল কথা সেই সেই স্থানে বিশদ कब्रिग्न बन रुद्देब्राप्झ् । * বুদ্ধদেব আপনার জ্ঞান ও জ্ঞানলাভের পর পরপর অবস্থা-নিচয় শিষ্যদিগকে বুঝাইয়া দিয়াছিলেন। তাহা এই— সম্যক দৃষ্টি, সম্যক সংকল্প, সম্যক্ বাক্, সম্যক কৰ্ম্মান্ত, সম্যক্ ব্যায়াম, সম্যক্ স্মৃতি ও সমাধি, এই ৮ প্রকার সাধনের দ্বারা নিৰ্ব্বাণের পরম শত্রু পাপ চিত্ত হইতে অপস্থত হয় । বুদ্ধের এ কথা নুতন নহে, কোনও হিন্দুশাস্ত্রের অপরিচিত নহে { # বুদ্ধ বলেন, সমাধির আবস্থিক ফল চতুবিধ। বিবেক, একোতীভাব, উপেক্ষকত্ব ও স্মৃতিপরিশুদ্ধি। আমাদের প্রাচীন যোগশাস্ত্রেও ঐ চতুবিধ ফলের উপদেশ আছে ; কেবল নাম কএকটা নাই। স্মৃতিপরিশুদ্ধি ও উপেক্ষকত্ব, এ দুটা প্রকারাস্তরে অভিহিত আছে বলিলেও বলিতে পারি। ( পাতঞ্জলদর্শন দেখুন )। § বুদ্ধ যে বলিয়াছিলেন—“প্রথমাবস্থায় প্রকৃত তত্ত্বের প্রকাশ ও অসৎপদার্থের মূলপরিদর্শন হয় অর্থাৎ নিৰ্ব্বাণ, মোক্ষ, শাস্তি ও সমাধির প্রকৃত জ্ঞান প্রতীত বা উপলব্ধ হয় ; তৎপরে অবিদ্যা, অজ্ঞানত, মোহ, অনিত্যতা, ক্ষণনশ্বর বিষয়ের অসারত প্রতীত হইয়া থাকে,সেই জ্ঞান পরিষ্কার নিৰ্ম্মল চক্ষুর স্বরূপ এবং তাহা এক প্রকার লোকোত্তর জ্ঞান বা অলৌকিক জ্যোতিঃ। এই জ্যোতিে পূৰ্ব্বোক্ত বিষয় সকল আলোকিত হয়, তাবৎ সন্দেহ তিরোহিত হয় ও অত্যুজ্জা প্রত ক্ষ বিশ্বাস গণগত হয় ” বুদ্ধের এ কথা পাতঞ্জলের “তারকং সৰ্ব্ববিষয়ম্। “গুৎ সৰ্ব্বার্থ।” ইত দি কথার সহিত সমান । তিনি আরও বলিয়াছেন, ধ্যানের দ্বিতীয় অবস্থায় চিত্ত বহুত্ব হইতে একত্বে অর্থাৎ ব্যষ্টি হইতে সমষ্টিতে পরিণত হয়। ( ইহারই অন্ত নাম বা পরিভাষা একোষ্ঠীভাব । ) তৎকালে ভিন্ন বস্তুর জ্ঞান থাকে না । তাই একই পত্নম