পাতা:রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' * F * * Kes RTJ TTS VIV S বক্তদের স্বৰ্গ এবং মোক্ষ হইতে পারে না, আর যে ব্যক্তি বেদাধ্যয়ন করিয়াছে, তাহब्रछे (कवण अक्षाविश्वांप्ठ अधिकांद्र (aव९ उष्मा, জ্ঞান জন্মিবার পূর্বে বেদোক্ত এবং স্মৃত্যুক্ত কৰ্ম্ম অবশ্য কৰ্ত্তব্য হয়,’ আর এ সকল বাক্য যাহা অব্রাহ্মণত্ব প্রতিপন্ন করিতে সম্পর্ক রাখে না, তাহার দ্বারা ইহা প্ৰতিপন্ন করিতে ইস্টা করিয়াছেন যে, ‘স্মযজ্ঞ, দেবযজ্ঞ প্ৰভৃতি বৰ্ণাশ্রম-কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান ব্যতিরেকে ব্ৰহ্মজ্ঞান হইতে পারে না । ইহা উপলব্ধি করিয়া আমরা উত্তর দিতেছি, ব্ৰহ্মবিদ্যার প্রকাশের নিমিত্ত বৰ্ণাশ্রম-কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান কৰ্ত্তব্য বটে, যেহেতু, এ কথা বেদাদি শাস্ত্রের সহিত বিরুদ্ধ নহে, সুতরাং আমারাত্ত্ব ইহা স্বীকার করি , কি । ইহা সৰ্ব্বথা। অমান্য হয় যে, বর্ণাশ্ৰম কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান ব্যতিরেকে ব্ৰহ্ম জ্ঞানের উৎপত্তি হয় না, যেহেতু ক, ভগবান বেদ প্যাস বর্ণাশ্ৰম-কৰ্ম্মহীন ব্যক্তিদেরও ব্রহ্মবিদ্যাতে অধিকার অাছে, ইহা স্মৃত্রে লিখিয়াছেন। সে এই দুই

  • 波西一

“অস্তুবা চাপি তু তদুষ্টঃ।” “ অপি চ স্মৰ্য্যতে ।” এবং এই দুষ্ট সূত্রের বিবরণ ভগবান DBDBuBSS S tDtDLDDSSSDBBD BDe সকল এবং দ্রব্যাদি-সম্পত্তি-রহিত ব্যক্তি সকল, যাহাদের কোন বর্ণাশ্রম-কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান নাই, এমতরূপ। অনাশ্ৰমী ব্যক্তিদের বিদ্যাস্তে অধিকার আছে কিংবা নাই, এই সংশয়ে আপাততঃ জ্ঞান এই হয় যে, আশ্রমকৰ্ম্মহীন ব্যক্তিদের বিদ্যাতে অধিকার নাই, যেহেতু, বিদ্যার প্রতি আশ্রম-বিহিত কৰ্ম্ম কারণ হয় ; আর ঐ সকল ব্যক্তিদের আশ্রম কৰ্ম্মের সম্ভাবনা নাই,এই পূৰ্বপক্ষে বেদব্যাস সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, অনাশ্ৰমী ব্যক্তিরাও ব্রহ্মবিস্কাতে অধিকারী হয়, যেহেতু রৈত, বাচকবী, Yn9 প্ৰভৃতি আশ্ৰম কৰ্ম্মহীন ব্যক্তি সকলেরও ব্ৰহ্মজ্ঞানের প্রাপ্তি হইয়াছে,ইহা বেদে দেখিতেছি ; আর সর্বদা বিবস্ত্ৰ থাকিতেন, এ প্ৰযুক্ত বৰ্ণাশ্ৰম কৰ্ম্মহীন যে সংবৰ্ত্ত প্রভৃতি তাহাদেরও মহাষোগিতত্ব ইতিহাসে দেখিতেছি, ” এবং ব্ৰহ্মবাদিনী মৈত্ৰেয়ী প্ৰভৃতি স্ত্রী সকল, যাহাঁদের বেদাধ্যয়নের অধিকাৱ কদাপি সম্ভব নহে, আঁর্তাহাদেরও ব্রহ্মবিদ্যাতে অধিকার আছে, ইহা “তয়োৰ্থ মৈত্ৰেয়ী ব্ৰহ্মবাদিনী বভূব । \qद९ उधा भ्र। न अtल हैलIः ।' ইত্যাদি শ্রুতিতে বুঝাইয়াছে ; আর সুলভাদি স্ত্ৰী সকল ব্ৰহ্মজ্ঞানী ছিলেন, ইহা স্মৃতিতে ও ভাষ্যতে দেখিতেছি এবং শূদ্ৰ-যোনিতে জন্মিয়াছিলেন, এ প্রযুক্ত বেদধ্যয়নহীন যে বিদুত্ব, ধৰ্ম্মব্যাধি প্ৰভৃতি, র্তাহারাও জ্ঞানী ছিলেন, ইহা ইতিহাসে দেখিতেছি, অতএব সঁচার বেদাধ্যয়ন করিয়াছেন, কেবল তঁাহানে রই ব্রহ্মবিচারে অধিকার, এই যে নিয়ম। আপনি করিয়াছেন, তাহাতে ঐ সকল শ্রুতি-স্মৃতির আলোচনা করেন যে সকল ব্যক্তি, তাহারা কদাপি শ্রদ্ধা করিবেন না, আবু শ্রব।ধ্যয়ন ইত্যাদি। এই সূত্রের বিবরণেতে শূদ্রাদির ব্ৰহ্মবিদ্যায় অধিকার আছে কি না, এই সংশয় দূর করিবার নিমিত্তে ভগবান ভাষ্যকার লিখেন যে, ‘ইতিহাস পুরাণ-আগমেতে চারি বর্ণের অধিক ব্লু আছে, ইহা স্মৃতিতে লিখেন,”। অতএব ইতিহাস, পুলাণ, আগাম সামান্যতঃ চারি বর্ণোণ্ডে ব্ৰহ্ম : দ্যা প্ৰদান করিতে পারেন, ইহা ভগবান ভাষ্যকার সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, অতএব বিস্মযজ্ঞাদি ৰণাশ্ৰম-কৰ্ম্মহীন ব্যক্তিদের পক্ষাবিদ্যান্তে অধিকার আছে, ইহা ভগবান বেন্দৰ্যাসের সিদ্ধান্ত দ্বারা, আর বেদাধ্যয়নহীন ব্যক্তিদের বিদ্যাতে অধিকার আছে, ইহা শ্রীতি