Ꮌ ©8 রামামুজচরিত। মালাধরকে বলিলেন “প্রিয় মালাধব ! তুমি এখন যতীক্ষা, শঠাবিস্তুত্রের ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতেছ না কেন ?" উত্তরে মালা ধর তাহাৰ নিকট সমস্ত বৃত্তান্ত বলিলেন। উহা শুনিয়া গোষ্ট্র পূর্ণ বলিলেন—“ইহাতে তোমাৰ ক্রোধ করিবাব কোন? কারণ নাই। যেহেতু, যমুনাচাৰ্য্য তোমাব নিকট যে অর্থ বাস্ত্র করিয়াছিলেন, তাহাই তুমি শিথিয়াছিলে, তাহাব হৃদিন্থ গৃঢ় ম: ত তুমি জানিতে পাব নাই। এখন যামুনাচার্যোব সেই স্বশ: অর্থ যতিবাজেব হৃদয়ে দীপ্তি পাইতেছে, তাহাই তিনি প্রকা কবিতেছেন। তুমি জানিও, গুরুদেব যামুনাচার্য্যেব হৃদয় ও যুক্তি রাজেব হৃদয় এক, এ উভয়েব মধ্যে কোনই প্রভেদ নাই। অন্ত, এদ তুমি পুনৰায় বামানুসকে শঠ বিস্তুক্তেব ব্যাখ্যা শিক্ষা দিয়ে প্রক্তি হও"। এই কথা বলিয়া গোষ্ঠপূৰ্ণ মালাধবকে লক্টর ‘সতীশ্ববমঠে" ( ১ ) গমন কবিলেন । বামায়ুজ ঐ উভয় গুগল্পে দেথিয়া বিশেষ সন্মানেব সইত অভ্যর্থনা কবিলেন। গোষ্ঠপূৰ্ণ বলিলেন -"তিবাজ । তুমি সহস্রগতিব অবশিষ্ট ব্যাখ্যা মালয়ে নিকট পুনরায় শিক্ষা কবিতে প্রবৃত্ত হও"। বামন্ত্রজ “যে আঞ্জা" বলিয়। গুরুত্ব আদেশ অনুসাবে পুনরায় মালাধবের নিকট ঐ বাপ অভ্যাস • কবিতে আবস্ত কবিলেন । একদিন মালাধর এক? সুক্তেব ব্যখ্যা কবিলে রামানুজ বলিলেন “গুরুদেব যমুনাচা এ স্বত্তটিব এরূপ ব্যাখ্যা কবিতেন না”। উহা শুনিয়া মালা" রামানুজকে জিজ্ঞাসা কবিলেন—“যতিবাজ ! তুমি কখনও যান চার্য্যকে দেখ নাই, বা তাহাব নিকট অধ্যয়ন কধ নাই,তবে এরূপ বলিবাব হেতু কি ? উত্তরে রামানুজ বলিলেন “একলা
مـسـ ـبـعـعـح
SSMSSSMSSSMSAAA AAAA AAAA S AAAAAASAAAA (3) সতীশ্বরম্য-সতী রক্ষাম্ব, উহার ঈশ্বর স্বামী রামামুদ, উহা ম
