> ol o রামানুজচরিত। মালা গাথিয়। ভগবান বেঙ্কটেশ্বরকে অর্পণ করিতে লাগি, লেন। লোকমুখে অনন্তার্য্যের ভক্তি ও তন্ময়তার সংবাদ অবগত হইয়া যাতরাজের হৃদয় পুলকিত হইল। তিনি বেঙ্কটেশ্বরে সনশনের নিমন্ত ব্যাকুল হইলেন। তাহার পর, একদিন যতিরাজ ভগবান রঙ্গনাথের অনুজ্ঞা গ্রহণপূর্বক শিষ্যগণ, সং বেঙ্কট(চল অভিমুখে যাত্রা করিলেন। পথে কত পুণ্যদেশ তাহা নয়নগোচর হইল । তিনি ঐ সকল জনপদ উদ্দেশ্রে প্রণিপাত কবিতে করিতে অগ্রসব হইতে লাগিলেন। যভিরাজ হৰিনাম সংকীর্তনে বিভোল হইয়া যাইতে যাইতে দেহলীনগরে উপস্থি : হইলেন এবং ভক্তিপূৰ্ব্বক তত্ৰত দেবতা ত্রিবিক্রমকে বন্দনাকাব্য শিষ্যদিগকে বলিলেন ;—” এখন আমাদের চিত্রকূট যাইবার প্রকৃত অবসল নহে, কারণ সেখানে আজি কাল শৈবের বড়ই প্রবল, অতএব অন্তত গনন করা যাউক ৷” ত{হার গল, তিনি শিষ্যগণেব সহিত বিদ্বক্ষন-পরিবুত অষ্টসহস্র গ্রামে উপস্থিত হইলেন। সেখানে তাহার দুইটী শিয় ছিল। একজনেল নাম বব দার্থ ও অপরেল নাম যজ্ঞেশ। gg eeBB BBB BBBBBBBBBBBB BBB BBB BB BBB যেমন বিধান তেমনই ধনী । তিপাজ ভদিলেন, কয়েকটি শিয়া সঙ্গে বহি আছে, অতএব নেবানের গৃহে যাওয়াই কৰ্ত্তব্য। তিনি তাহার আগমন সংবাদ জানাইবার জন্ত দুইটি শিমাকে যজ্ঞেশ গৃহে প্রেমণ কবিয়া গ্রামের প্রস্থলীগ প্রতীক্ষা কপিয়া লঃিরেন। শিষ্যের যজ্ঞেশের গৃহে উপস্থিত হইয়া তিরাজের আগমন সংগী জানাইলে তিনি গু কুর খাদ্যবস্তু সংগ্রহেব নিমিত্ত ব্যস্ত হইসে কিন্তু পথশ্রমে ক্লান্ত এবং গুরুর আগমন-সংবাদবাহী বৈষ্ণবধরে
