১৮৬ রামানুজচরিত। মনের ভাব যাহাতে অন্তরূপ না হয়, তজ্জন্ত শৈলপূৰ্ণ স্বামীর উদ.ে গোবিদের দ্বারা পুনঃপুনঃ প্ৰণিপাত করাইলেন। তাহার পর ধতিরাজ, গোবিন্দ ও অন্তান্ত শিষ্যগণ সহ প্রত্যাগমন কালে অ? } সহস্রাক্ষ গ্রাম হইতে যজ্ঞেশের পূজা গ্রহণ করিয়া শ্রীরঙ্গমে উপস্থিঃ হইলেন। শ্রীরঙ্গবাসী বৈষ্ণবগণ এক বৎসরকাল ধতিরাজেব দর্শনে নিমিত্ত উৎসুক হইয়াছিল, তাহারা সকলেই অত্যন্ত আহলাদ সঃ অগ্রসর হইয়। সশিষ্য যতিরাজের অভ্যর্থনা করিয়া লইল । ঘূতিঃাছ পুনরায় ভগবান রঙ্গনাথের সেবায় নিযুক্ত হইলেন। গোবিদের সন্ন্যাস। গোবিন্দ সরলম্বভাব, সেবকের কাৰ্য্যে তাঃ। অসুরাগের সীমা নাই । তিনি স্কেট চলে অবস্থানকালে যেমন শৈলপুর্ণস্বামীর কক্ষরত্বে মন প্রাণ সমৰ্পণ কৰিয়ছিলেন, এধানে । তাহাই করলেন। গোবিন্দ সংসাবে থাকেন বটে কিন্তু আসু বিস্তৃত । গুবসেবার সময় ব্যতীত তিনি ভগবৎ-প্রেমে পিভো হইয়৷ নানা স্থানে পরিভ্রমণ করেন। একদিন শ্রবঙ্গমথাসন কোন লাবণ্যবতী বা মহিলার গৃহে শেষ রাত্রিতে সঙ্গীত হইতেছিল, গোবিন্দ অরুণোদয়কালে উক্ত গৃহের দ্বাবদেশে উৎকৰ্ণ হয় #ाज़ाइंछ। ছিলেন। কতিপয় বৈষ্ণু , নিত্যমান করিয়া আদিবা কালে ঐ ঘটনা প্রত্যক্ষ করিথা যতিরঙ্গের নিকট নিবেদন ক{ লেন। যতিরাজ তৎক্ষণাং গোবিন্দকে ডাকিয়া উহার ক{ জিজ্ঞাসা করিলে উত্তৰে গোবিন্দ বলিলেন ;–“প্রভো ! ভগবৎক{ যেখানে যে সময়ে "হরি মুখ হইতেই উচ্চারিত হউক । কেন, উঃ সৰ্ব্বক্ষণই আমার হৃদয়ে অমৃত বর্ষণ করে। বাংলগ্ন গৃহ অপবিত্র হউক, বারললন। স্বয়ং অপবিত্র হউক কিন্তু তার মুখে উচ্চারিত ভগবৎকথা কখনই অপবিত্র হইবার 戒旧
