অবতরণিকা । 2 & নৰ্ব্বাহের প্রণালী স্বতন্ত্র ছিল। ঐ সময় আর্য্যদের মধ্যে ধৰ্ম্মানুষ্ঠানপদ্ধতি অত্যন্ত জটিল ও আড়ম্বরপূর্ণ হইয়াছিল, সুতরাং অন্ত জাতিরা তাহাদের প্রতিবেশীদের ধৰ্ম্মে প্রবেশ করিবার জন্ত দুৰ্ব্বের দ্যায় আর তত উৎসুক হইত না । অধিকন্তু মনে চরিত, ঐরূপ সমর-কুশল, ঐশ্বৰ্য্য-সম্পন্ন রাজন্তবর্গের মধ্যে ক্ষত্র লিয়া পরিচিত হওয়া বহুবিলম্বসাধ্য। আপাতত শূদ্ররূপে প্রবেশ করিলে একমাত্র শূদ্রদেরই কন্যার পাণি-গ্ৰহণ করিতে হয়, তরাং সভ্যতা-বৃদ্ধি না হইয়। বরং তাহাতে বলবীৰ্য্য হানির সম্ভানা। এ অবস্থায় পাশ্ববৰ্ত্তী আর কোন জাতিই আর্য্য-ধৰ্ম্মে প্রবেশ রিত না, কাজেই,আর্য্য-ধৰ্ম্মের প্রচার কার্য্য কিছুকালের জন্ত গিত হইয়া যায়। . তাহার পর, কুরুপাণ্ডবদের পরস্পর জ্ঞাতিরোধে যোগ দিয়া ভারতধর্য ও তাহার পাশ্ববৰ্ত্তী দেশের ভ্ৰকুল প্রায় বিনাশ প্রাপ্ত হয়। ভারতবর্ষের এই সাৰ্ব্বজনিক iাকের সময়ে ধৰ্ম্ম কাৰ্য্যই একমাত্র সাস্বনার উপায় হইয়াছিল, রাং যজ্ঞ শ্ৰাদ্ধ ও ভূবি ভুরি মহাদানের অনুষ্ঠান হইতে গল। সঙ্গে সঙ্গে ঐ সকল কার্য্যের অবশু-কৰ্ত্তব্যতা ও শৰ ফলেব কথা শাস্ত্রে নিবদ্ধ হইল। তাহার পর হইতে শিষ্ট ভারতীয় রাজ্যবর্গের মধ্যে সুংগ্রামবিমুখত ও পার্থিব পদের আকাঙ্ক-হ্রাস ও আধ্যাত্মিক-উন্নতি বা ধৰ্ম্ম-সঙ্গত পবিত্র ཙཱ་བ། লাভের অভিলাঘ বাড়িতে লাগিল s এই সময়ে ভারতo কোন কোন উন্নতিশীলু পাশ্চাত্য জাতির সহিত য় স্থাপি তু হইয়াছিল। (১) ভারতীয় জ্ঞানের ঐন্ধপ চরম
- - _
কেহ কেহ বলেন “ঐ সময় গ্রীক ও রোমক জাতির সহিত ভারতীয় खfग्नम्नम्न राशिङ हहेब्राझिन । भश्च्ब्रt.ठग्न कडि°ग्न इt८न छेइ tब्र
