জৰতরলিকা । રે છે তাহার ধৰ্ম্মমত ব্যাখ্যা করিতেন, উহা লিপিবদ্ধ করির রাখা rইয়াছে, উহার নাম স্থিত। যে সকল গ্রন্থে বৌদ্ধ-ভিক্ষুদের আচার ব্যবহার সংক্রাস্ত বিধি-ব্যবস্থা আছে, উহার নাম ‘বিনয় । রার যে সকল গ্রন্থে বৌদ্ধদের দার্শনিক মত ব্যাখ্যাত হইয়াছে, }হার নাম ‘অভিধৰ্ম্ম । • এই ত্ৰিবিধ বৌদ্ধ পুস্তকের নাম ‘ত্রিপিৰ’ । বুদ্ধের আবির্ভাবের পর হইতে খ্ৰীষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দী rধান্ত অসংখ্য প্রতিভাশালী-ব্যক্তি বৌদ্ধধৰ্ম্ম সংক্রান্ত গ্রন্থ লিখিম৷ দয়াছেন । • বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রচার স্বারা ভারতবর্ষের লাভ কি ক্ষতি হইয়াছে, ঠিক নির্ণয় করা কুরুহ, তবে ইহাদ্বারা বৈদিক ধৰ্ম্ম ও দিক আচারের যথেষ্ট ক্ষতি হইয়াছে। এমন সময় ও হইয়াল, যখন ভারতবর্ষের অধিকাংশ লোক বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম অবলম্বন রিয়াছিল। এক দিকে যেমন ক্ষতি হইয়াছে, তেমন অপরদিকে ভিও হইয়াছে। যাহারা জ্ঞান-ধৰ্ম্মে চির-বঞ্চিত ছিল, তাহার ক্ষা ও ধৰ্ম্মের আলোক প্রাপ্ত হইয়া উচ্চবর্ণের লোকের দ্যায় নেক মহৎ কার্য্য করিয়া গিয়াছে। অনেক নিম্নবর্ণের লোক ও ক্ষ্ম-প্রচার, পান্থশালা-স্থাপন, জলাশয়-খনন, রাজপথ নিৰ্ম্মাণ, জ-পথেব পাশ্বে বৃক্ষ প্রতিষ্ঠা প্রভৃতি পুণ্য কাৰ্য্য দ্বারা প্রাণিগণের ছ উপকার সাধন করিয়াছে। আর যে ,স্যায় ও বেদাস্ত-দর্শন নব-চিন্তার চরম উৎকর্ষের পরিচারক, তাহাও বৌদ্ধ-দার্শনিক সহিত ধিন্দু-দার্শনিক মতের . সংঘর্ষের ফল । দার্শনিক স্বত্র ব্যতীত অধিকাংশ দার্শনিক গ্রন্থই বৌদ্ধ-মত খণ্ডনার্থ রচিত হইয়াছিল। অনেকে বলেন “বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মের আবির্ভাব না লেহিপূর্শনের এত উমান্ত হইত না। বােম্বরে স্বত্র যুক্তি る275丁ス
