প্রথম পরিচেছদ । (సి মিগুলের ন্তায় দীপ্যমান ভগবান নারায়ণকে প্রত্যক্ষ করিয়া ক্তিভরে ভূতলে লুষ্ঠিত হইলেন এবং কৃতাঞ্জলিপুটে স্তব আরম্ভ রিলেন । বহুক্ষণ স্তবের পর ভগবান প্রসন্ন হইয়া বলিলেন “রাজন তামার কঠোর তপস্তায় ও স্তবে আমি পরম পরিতুষ্ট হইয়াছি। খন বর প্রার্থনা কর।” রাজা বলিলেন "দেব ! আমি মৃগয়ায় গিয়া অনবধানতাযুক্ত গোবধজনিত পাপে লিপ্ত হইয়াছি, অতএব যাহাতে ই ভীষণ পাপ হইতে নিস্কৃতি লাভ করিতে পাবি, কৃপ বিয়া তাহার উপায় বিধান করুন।” ভগবান নারায়ণ জাকে বলিলেন “রাজন তুমি বিপন্ন ধেনুকে রক্ষা করিতে ঘা শব নিক্ষেপ করিয়াছিলে, তাহাতেই ক্রোধান্ধ ব্যাঘ্ৰ ধেমুকে হত করিয়াছে। তজ্জন্ত তুমি হৃদয়ে কিছুমাত্র শোক করি ও না, মোর দর্শনমাত্রে তোমার সে পাপ বিনষ্ট হইয়াছে। তুমি যেরূপ ঠোর তপস্যা করিয়াছ, তজ্জন্ত প্রসন্ন হইয়া তোলাকে "ব্রাহ্মণ্য” দান করিলাম। তুমি এই দেহেই ব্রাহ্মণত্ব প্রাপ্ত হইলে, }ামার হৃদয়ে ব্রাহ্মণোচিত মন্ত্র সকল দীপ্তিলাভ করুক। আমার ংশসস্তৃত কোন মহাপুরুষ জগতের উপকারের নিমিত্ত ত্ত্বোমার শ জন্মগ্রহণ করিবেন । তাহার অধস্তন পুরুষের ভক্তিমান ক্ষবিদগণের শ্রেষ্ঠ হইবেন । বেদ বেদাস্তের তত্ত্ব-সকল তাহরসনায় সৰ্ব্বদা বিরাজ করিবে । তোমার বংশীয়গণের প্রতি গ্রহের জন্ত আমি বৈবস্বতুমকুর অধিকার কালের শেষ ভাগ স্ত এখানে অবস্থান করিব। রাজন স্বারোচিষ-মন্বস্তরে শঙ্করের সর ভূতগণ এই পুণ্যময়ী পুরী নিৰ্ম্মাণ করে। এখন ইহার দিশা, অতএব ভুমি এই নগরীর জীর্ণ-সংস্কার করিয়া পুনরায়
