পাতা:রামায়ণ - আরণ্যকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারণ্যকাও । , > * > নিৰ্ব্বিয়ে অধস্থান ও নির্তয়ে বিচরণ করবেন । আজি বিকট দশন রাক্ষসীগণ নিতান্ত ভীত হইয়া, বঙ্গাত্র বদনে দীনমনে পলায়ন করিবে, এবং তুই যাহাঁদের পতি, সেই দুষ্ক লোৎপন্ন পত্নীরাও অীজ ছতসৰ্ব্বস্ব হইয়া শোকে মোহিত হইবে। রে নৃশংস ! ব্ৰাহ্মণকণ্টক ! কেবল তোরই জম্য মুনিগণ এতদিন সভয়ে হোম করিতেছিলেন । তখন থর রামের এই কথা শ্রবণ পূর্বক রোষকৰ্কশ স্বরে ভৎসনা করিয়া কহিল, রাম কারণ সত্তে ತ್ হৃদয়ে ভয় নাই , তুই অত স্তু গৰ্ব্বিত, এই জন্য মৃত্যুকাল আসন্ন হইলেও বাচাবাচ জ্ঞানশূন্য হইতেছি । যাহার আয়ু শেষ হইয়া আইসে, বুদ্ধির দুর্বলতা বশত সে আর কার্য্যাকার্য্য বিচার করিতে পারে না । এই বলিয়া খর উইশকে প্রস্থার করিবার নিমিত্ত ভ্র কুটা বিস্তার করিয়া চতুর্দিকে দৃষ্টিপাত করিতে লাগিল, এবং অদূরে এক বৃহৎ সাল বৃক্ষ দেখিতে পাইয়া, ওষ্ঠ দংশন পূর্বক উহা উৎপাটন করিয়া লইল । পরে সে সিংহনাদ করিয়া বাতু বলে উছা উত্তোলন ও রামের প্রতি মহাবেগে ক্ষেপণ পূর্বক কহিল, দেখ, তুই এইবারে নিশ্চয়ই মরিলি । তখন মহাবীর রাম শরনি করে বৃক্ষ ছেদন কfরয় খরের চিন (শীর্থ ক্রোৰবিষ্ট হইলেন । ওঁtছার সর্বাঙ্গে ঘর্ষবিন্দু নির্গত হইতে । লাগিল, এবং রেলষে নেত্রপ্রান্ত শোণরাগে আরক্ত হইয়া