পাতা:রামায়ণ - আরণ্যকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামায়ণ । عراج لا আছে, তুমি আমরগণকেও সমরে রক্ষা করিয়াছিলে, কিন্তু রাম ভিন্ন সেই রাক্ষসের পক্ষে আর কোন সৈন্যই পর্যাপ্ত হইতেছে না। তোলার সৈন্য সুপ্রচুর আছে, তাছা এখানেই থাক। এই তেজৰী, বালক হইলেও রাক্ষসনিগ্ৰছে সমর্থ হুইবেন। আমি এক্ষণে ইহঁকেই লইয়া যাইব, তোমার মঙ্গল হউক । এই বলিয়া বিশ্বামিত্র ঐ রাজকুমারকে লইয়া হৃষ্টমনে স্বীয় আশ্রমে গমন করিলেন। রাম শরাসন বিস্ফারণ পূর্বক দণ্ডকারণ্যে বজ্ঞদীক্ষিত বিশ্বামিত্রকে রক্ষা করতে লাগিলেন। রামের তখনও শ্মশ্রুজাল উদ্ভিন্ন হয় নাই । তিনি মুন্দর, শ্যমিকলেबरु, বালক, ও শুভদৰ্শন । তিনি ব্রহ্মচর্যের অবস্থার ছিলেন। উtহার কেশ কাকপক্ষে চিহ্নিত, গলে হেমহীর লম্বিত হইতে ছিল। তিনি আপনার উজ্জ্বল তেজে দণ্ডকারণ্য শোভিত করিয়া উদিত বাল-চন্দ্রের ন্যা দৃষ্ট হইলেন । অনন্তুর আমি ব্রহ্মদত্ত বরে গৰ্ব্বিত হইয়া বিশ্বামিত্রের আশ্রমে গমন করিলাম। রাম দেখিলেন, আমি অস্ত্র উদ্যত করিয়া সহসাই প্রবিষ্ট হইলাম । তদর্শনে তিনি বিশেষ ব্যগ্র না হইয়। ধনুতে জ্যা যোজনা করিলেন। আমি মোহ বশত উইকে বালক জ্ঞানে অবজ্ঞা করিয়া, দ্রুতপদে বিশ্বামিত্রের বেদির অভিমুখে ধাবমান হইলাম। ইত্যবসরে রাম আমায় লক্ষ্য করিয়া এক শাণিত পর নিক্ষেপ করিলেন। আমি ঐ বাণের