পাতা:রামায়ণ - আরণ্যকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামায়ণ । سراني কথা বলিয়। হস্তোদক দান পূর্বক কহিল, বাতাপে ! নিষ্কান্ত হও । তখন ধামান অগস্ত হাস্য করিয়া কহিলেন, ইলুল ! তোমার মেষরূপী ভ্রাতা আমার জঠরানলে জীর্ণ হইয়া যমালয়ে প্রস্থান করিয়াছে, এক্ষণে তাহার নিস্কান্ত হইবার শক্তি নাই । তখন ইলুল ভ্রাতার নিধনসংক্রান্ত এই বাক্য শ্রবণ করিয়া অগস্ত্যের বিনাশকমনায় ক্রোধাভরে ধাবমান হুইল, এবং তৎক্ষণাৎ ঐ তেজস্বী ঋষির অনলকপ কটাক্ষে ভস্মসাৎ হইয়া গেল । বৎস ! যিনি বি প্রগণের প্রতি রূপ করিয়া এই ছুক্ষর কৰ্ম্ম সম্পন্ন করিয়াছেন, সেই অগস্ত্যেরই ভ্রাতা মহর্ষি ইয়ুবাহের এই তপোবন । অনন্তর স্থৰ্য্য অস্ত চলে আরোহণ করিলেন, সন্ধ্যাকাল উপস্থিত হইল । তখন রাম লক্ষণের সহিত সয়ংসন্ধ্যা সমাপন পূর্বক আশ্রমে প্রবেশ করিয়৷ ইয়ুবাহকে অভিবাদন করিলেন, এবং তথtয় সাদরে গৃহীত হইয়া ফল মূল ভক্ষণ পূর্বক এক রাত্রি বাস করিয়া রহিলেন । পরে রাত্রি প্রভাত ও হুর্যোদয় হইলে, তিনি ইয়ুবাহের সন্নিহিত হইয়া কছিলেন, তপোধন ! আমি মুখে নিশ যাপন করিয়াছি। এক্ষণে আপনার জ্যেষ্ঠ মহর্ষি অগস্ত্যের দর্শনার্থ গমন করিব, আপনাকে অভিবাদন করি । তখন রাম তাছার অনুমতি লইয়া, বিজন,ৰন অৰলোকন