পাতা:রামায়ণ - কিষ্কিন্ধাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

求む と。 রামায়ণ । বেগ অতি অদ্ভুত , শত যোজন কি, আমি অযুত যোজনও যাইতে পারি। দেখিবে, আমি বজধর ইন্দ্র বা ব্রহ্মার হস্ত হইতে অমৃত বীরদপে এই স্থানে আনিব, কিম্বা লঙ্কাপুরী উৎপাটন পূর্বক গমন করিব । মহাবীর ছনুমান এইরূপ গর্জন করিতেছেন, বানরেরা বিস্মরোৎফুল্ললোচনে হৃষ্টমনে উইকে দেখিতে লাগিল। তখন জাম্ববান উইরে এইরূপ শোকনাশন বাক্য শ্রবণে সম্ভস্ট হইয়া কহিলেন, বৎস! তুমিই আমাদিগের দুঃখ সমুদয় দূর করিয়া দিলে । এক্ষণে এই সমস্ত তোমার হিভাকাঙক্ষী বানর, মিলিত হইয়া তোমার কার্যসিদ্ধির নিমিত্ত মঙ্গলাচরণ করিবে । তুমি ঋষিগণের প্রসাদে ও আমাদিগের আশীৰ্ব্বাদে সমুদ্র লঙ্ঘন কর । তুমি যাবৎ না আসিবে, আমরা একপদে দাড়াইয়া থাকিব । দেখ, তোমার গমনেই অামীদিগের জীবন সম্পূর্ণ নির্ভর করিতেছে। অনন্তর মহাবীর হনুমান কহিলেন, বানরগণ! ঐ অদূরে মহেন্দ্র পৰ্ব্বত ; উহার শিখর সকল স্থদৃঢ় ও বৃহৎ ; ধাতুরাগে রঞ্জিত -cকক্ষে পরিপূর্ণ অাছে ; এক্ষণে উহাই লম্ফ প্রদানের সময় আমার বেগ ধারণ করিবে । এই বলিয়া তিনি ঐ পৰ্ব্বতে আরোহণ করিলেন । উহার ইতস্তত নানা প্রকার পশু পক্ষা ; মৃগেরণ তৃণাচ্ছন্ন ভূমির উপর বিচরণ করিতেছে ; চতুর্দিকে ফলপুপ