পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

yo রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস । নানা সংবাদ পঠাইয়া রুবদিগের সহিত মজা করিতে লাগিলেন । আজ টোগো অন্যান্য জাহাজে আজ্ঞা প্রচার করিলেন, “আজ পোর্ট আর্থারের নিকট অমুক স্থানে সৈন্য অবতীর্ণ কর।” পরদিন“আজি পোর্ট আর্থার আক্রমণ কর।” অন্য দিন,-“আজি আবার জীর্ণ काशक फूदाश्त्रा बनाबद्ध भूर्भ वक कब्रिग्रा गा७।” अवांग (gछे সকল সংবাদ সত্য ভাবিয়া ছুটাছুটি করিয়া বেড়াইতে লাগিলেন ;- তঁহাদের এক মুহুর্তের জন্যও শান্তি রহিল না ! অথচ তঁাহারা দেখিলেন ষে টেলিগ্ৰাফ অনুসারে কোনই কাজ হইতেছে না । তঁহার এক মহা যন্ত্রণায় পড়িলেন। ওদিকে দূরে জাহাজ রাখিয়া জাপানিগণ কাষদিগের অবস্থা দেখিয়া হাসিয়া আকুল হইলেন। এই ভয়াবহ যুদ্ধের মধ্যে টোগো যেরূপ মজা করিতেছিলেন, তেমন বোধ হয় আবে কেহ কখন कर्झन नांहे ! ২৭শে রাত্রে টােগো এক নূতন ব্যাপার সংঘটিত করিলেন। জাপানিগণ বড় বড় ভেলা নিৰ্ম্মাণ করিল ; সেই সকল ভেলার উপর বারুদ গন্ধক প্রভৃতি রাখিল ; তাহার পর সেইগুলি জাহাজ দিয়া টানিয়া বন্দরের প্ৰায় পাঁচ মাইল দূরে আনিল। তখন বাতাস ও স্রোত দুইই বন্দরের দিকে ছিল । ভেলা ছাড়িয়া দিলে, তাহারা ধীবে ধীরে বন্দরেব দিকে ভাসিয়া চলিল। জাপানিগণ তখন সেই সকল ভেলার উপরস্থ বারুদ ও গন্ধকে আগুন লাগাইয়া দিল। অমনই গগন-স্পর্শী ধূম নিৰ্গত হইল - সমুদ্র বক্ষে একটা প্ৰকাণ্ড ধূমের প্রাচীর গঠিত হইয় তাহা পোর্ট আর্থারের দিকে চলিল। ইহার পশ্চাতে একখানি ক্ষুদ্র জাপানী জাহাজ “মাইন” লইয়া অগ্রসর হইল। বন্দরের মুখে কয়েকটা “মাইন” স্থাপনই উদ্দেশু, কিন্তু জাপানিদিগের এই সুকৌশলে প্ৰস্তুত ধূম-প্রাচীর সত্বেও রুষগণ তঁহদের সার্চ লাইট দ্বারা ইহাদিগকে দেখিতে পাইলেন। তখন জাপগণ, কয়েকটা “মাইন” স্থাপন করিয়া পলাইলেন, কিন্তু কোথায় তাহারা “মাইন”